কমলালেবু খেতে খেতে কখনও কখনও বীজ পেটে চলে যায়।

বীজ ফেলে তবেই কমলালেবু খাওয়া হয় সাধারণত। কিন্তু কমলালেবু বীজেরও রয়েছে উপকারিতা।

বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য। শরীরের টক্সিনকে বের করে দিতে সাহায্য করে।

মরসুমি জ্বর-সর্দি হলে কমলালেবুর বীজ খেতে পারেন।

শীত মানেই কেক। আর এই কেক তৈরিতে কমলালেবুর বীজের তেল বেশ অন্য স্বাদ এনে দেয়।

বীজের স্বাদ তেতো, তবুও এটি স্বাস্থ্যকর। শীতে ওম পেতে কমলালেবুর রসের সঙ্গে বীজ থেঁতো করে খেতে পারেন।

এই বীজের তেল চুলকে স্বাস্থ্যকর করে তোলে। কন্ডিশনড করতে দারুণ কার্যকর।

এই বীজে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি। ত্বক ও চুলের যত্নে বীজের রস ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বকের মধ্যে দাগ বা ছোপ থাকলে কমলালেবুর বীজ পিষে, তার নির্যাস প্রয়োগ করলে কাজে লাগে।