কোলেস্টেরল বাড়লে ধীর পায়ে হার্টের সমস্যা হানা দেয়।
যদিও তার আগেই কোলেস্টেরলের বাড়বাড়ন্ত লক্ষ্য পায় চোখ, ত্বক ও পায়ে।
কিন্তু কোলেস্টেরলের লক্ষণ খুব একটা জোরাল না হওয়া অবধি কেউ টের পায় না।
আর লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে কোলেস্টেরলের মাত্রা ধরা পড়ে না।
সহজে কেউ লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করাতে চান না। কিন্তু এটা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি।
৩০-এর কোঠা পেরোলেই নিয়মিত পরীক্ষা করান কোলেস্টেরলের মাত্রা।
শারীরিক সমস্যা না থাকলে ৪ থেকে ৬ বছর অন্তর পরীক্ষা করানো উচিত।
আর যদি বয়স ৫০-এর কাছাকাছি থাকে তাহলে ২ অন্তর একবার টেস্ট করান।
কিন্তু কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে, ৬ মাস অন্তর পরীক্ষা করা জরুরি।