ফুচকা খেতে ভালোবাসেন না এমন মানুষ হাতেগোনা। সারাদিনের ক্লান্তিই উধাও হয়ে যায় ঝাল আর টকজলের স্বাদে
তখন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতেও লাগে না বিরক্তি। বরং নজর থাকে কমতিতে যেন ভুল না হয়ে যায়
তবে যাঁরা ডায়েট করছেন বা যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাঁদের সব সময় ফুচকা এড়িয়ে চলার কথা বলা হয়। কারণ ওই ফুচকার মধ্যে আলুর পুর
তবে সব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাই বলেন বর্ষায় বাইরের খাবার এড়িয়ে চলতে। বর্ষাকালে বাইরের জল হল প্রধান সমস্যা
বৃষ্টির নোংরা জলে খুব তাড়াতাড়ি দূষণ ছড়ায়। আর সেই বৃষ্টির জল একবার ফুচকার জলে মিশলে তো কথাই নেই। পেট খারাপ অবধারিত
বর্ষায় হাইজিন মেনে চলতে না পারলে খুব মুশকিল। এমনিই বর্ষায় বাড়ে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাকের সংক্রমণ। তাই দ্রুত অন্ত্রে ইনফেকশন হতে পারে
ভিজে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে ফুটকা সেঁতিয়ে যায়। এরপর টকজল বা আলুমাখা যদি বাসি হয় তাহলে তো কথাই নেই। ফুড পয়োজন অবধারিত