আলিপুরদুয়ার: জমি নিয়ে বিবাদ। মামলার শুনানির জন্য এসেছিলেন দিল্লি থেকে। সোমবার সন্ধেয় ওই পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে খুন করা হল। ঘটনাটি ঘটেছে আলিপুরদুয়ারের লতাবাড়িতে। মৃতের নাম সুভাষ কুজুর(৪০)। তাঁর শরীরে তিনটি গুলি লাগে বলে জানা গিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বাইকে চেপে এসে সুভাষ কুজুরের উপর হামলা চালায় দুই দুষ্কৃতী। তাঁকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি চালায়। একটি গুলি মাথায় লাগে। গুলি চালানোর পরই দুষ্কৃতীরা চম্পট দেয়। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন সুভাষ। তড়িঘড়ি তাঁকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে, সুভাষ দিল্লিতে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন। আত্মীয়দের সঙ্গে জমি নিয়ে তাঁদের বিবাদ চলছিল। সেই নিয়ে মামলার শুনানির জন্য সুভাষ বাড়ি এসেছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, সুপারি কিলার দিয়ে সুভাষকে খুন করিয়েছেন ওই আত্মীয়রাই। মৃতের স্ত্রীর অভিযোগ, ওই আত্মীয়রাই তাঁর স্বামীকে খুন করেছেন।
মৃতের পরিবারের দাবি, অভিযুক্ত আত্মীয় তৃণমূল কর্মী। তবে এই ঘটনায় রাজনৈতিক যোগ নেই বলে পুলিশ জানিয়েছে। ঘটনার পর স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব হাসপাতালে পৌঁছে যান। বিজেপি নেতা শঙ্কর সিনহা দাবি করেন, নিহত ব্যক্তি তাঁদের দলের কর্মী ছিলেন। ঘটনাটি নিয়ে আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী বলেন, “ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।” এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
আলিপুরদুয়ার: জমি নিয়ে বিবাদ। মামলার শুনানির জন্য এসেছিলেন দিল্লি থেকে। সোমবার সন্ধেয় ওই পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে খুন করা হল। ঘটনাটি ঘটেছে আলিপুরদুয়ারের লতাবাড়িতে। মৃতের নাম সুভাষ কুজুর(৪০)। তাঁর শরীরে তিনটি গুলি লাগে বলে জানা গিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বাইকে চেপে এসে সুভাষ কুজুরের উপর হামলা চালায় দুই দুষ্কৃতী। তাঁকে লক্ষ্য করে তিন রাউন্ড গুলি চালায়। একটি গুলি মাথায় লাগে। গুলি চালানোর পরই দুষ্কৃতীরা চম্পট দেয়। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন সুভাষ। তড়িঘড়ি তাঁকে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে, সুভাষ দিল্লিতে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন। আত্মীয়দের সঙ্গে জমি নিয়ে তাঁদের বিবাদ চলছিল। সেই নিয়ে মামলার শুনানির জন্য সুভাষ বাড়ি এসেছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, সুপারি কিলার দিয়ে সুভাষকে খুন করিয়েছেন ওই আত্মীয়রাই। মৃতের স্ত্রীর অভিযোগ, ওই আত্মীয়রাই তাঁর স্বামীকে খুন করেছেন।
মৃতের পরিবারের দাবি, অভিযুক্ত আত্মীয় তৃণমূল কর্মী। তবে এই ঘটনায় রাজনৈতিক যোগ নেই বলে পুলিশ জানিয়েছে। ঘটনার পর স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব হাসপাতালে পৌঁছে যান। বিজেপি নেতা শঙ্কর সিনহা দাবি করেন, নিহত ব্যক্তি তাঁদের দলের কর্মী ছিলেন। ঘটনাটি নিয়ে আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার ওয়াই রঘুবংশী বলেন, “ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।” এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।