AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Asima Patra: ‘বিজেপি নেতাদের গাছে বেঁধে রাখুন’, নিদান দিলেন অসীমা

Asima Patra: অপরদিকে, তৃণমূলের ছোট-বড়-মাঝারি নেতারা বারেবারে হুমকি দিচ্ছেন, বৈধ ভোটারের নাম বাদ গেলে ছেড়ে কথা বলা হবে না। আর সেই তালিকাতেই এবার নাম লেখালেন ধনিয়াখালির বিধায়ক অসীমা পাত্র। তিনি বলেন, "বিজেপির যারা চুঁচুড়ার ভোটারদের নাম বাদ দিতে চায়, তাঁদের দেখলেই গাছে বেঁধে রাখবেন। কোনও ছাড় নেই।"

Asima Patra: 'বিজেপি নেতাদের গাছে বেঁধে রাখুন', নিদান দিলেন অসীমা
অসীমা পাত্রImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 06, 2025 | 10:10 AM
Share

চুঁচুড়া: বাংলায় SIR চালু হতেই ময়দানে নেমেছে তৃণমূল-বিজেপি দুই পক্ষই। এসআইআর-এর পক্ষে যখন বিজেপি নেমে পড়েছে। অপরদিকে, তৃণমূলের ছোট-বড়-মাঝারি নেতারা বারেবারে হুমকি দিচ্ছেন, বৈধ ভোটারের নাম বাদ গেলে ছেড়ে কথা বলা হবে না। আর সেই তালিকাতেই এবার নাম লেখালেন ধনিয়াখালির বিধায়ক অসীমা পাত্র। তিনি বলেন, “বিজেপির যারা চুঁচুড়ার ভোটারদের নাম বাদ দিতে চায়, তাঁদের দেখলেই গাছে বেঁধে রাখবেন। কোনও ছাড় নেই।”

বুধবার চুঁচুড়া ঘড়ির মোড়ে চুঁচুড়া বিধানসভা তৃণমূল কংগ্রেসের আয়োজনে বিধায়ক অসিত মজুমদারের নেতৃত্বে এসআইআর নিয়ে প্রতিবাদী জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে ধনিয়াখালির বিধায়ক বলেন, “আমি চুঁচুড়ার প্রত্যেকটা নেতৃত্বকে বলব টাউন ব্লক থেকে বিজেপিকে দেখলেই যারা এই বাংলার যারা চুঁচুড়ার ভোটারদের নাম বাদ দিতে চায়, জনগনের নাম বাদ দিতে চায়, সেই নেতাদের দেখলেই গাছে বেঁধে রাখবেন, কোনও ছাড় নেই।”

এ প্রসঙ্গে বিজেপি রাজ্য কমিটির সদস্য স্বপন পাল বলেন, “ধনিয়াখালির বিধায়ক বিজেপি নেতাদের গাছে বেঁধে রাখার নিদান দিচ্ছেন। তাহলে পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্রকে কি তারা চুরি করে ফেলেছে নাকি? পশ্চিমবঙ্গে তালিবানি শাসন চলছে। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ১২টি রাজ্যে এসআইআর হচ্ছে। সেখানে কোনও অসুবিধে নেই। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের যত অসুবিধে হচ্ছে। খানাকুলে দেখলাম তৃণমূলের লোকেরা দলীয় পতাকা নিয়ে বুথ লেভেল অফিসারদের সঙ্গে যাচ্ছে। অথচ বিজেপির লোকেরা বিএলএ ২ লোকেরা বিএলও এর সাথে যখন যাচ্ছে তাদের হুমকি দিয়ে ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাঁর মানে কি পশ্চিমবঙ্গে শুধু টিএমসি একাই শাসন করবে। বাকি কাউকে কাজ করতে দেবে না? পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্রকে এইভাবে হত্যা করবে।”