Child Death: মাছ ধরতে গিয়ে মর্মান্তিক পরিণতি! বাড়ি ফেরা হল না ছোট্ট ছেলেটির
Jalpaiguri: পরিবারের সদস্যরা খুঁজতে গিয়ে দেখেন পুকুরের পাশে পড়ে রয়েছে ছিপ।
জলপাইগুড়ি: মাছ ধরতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরল না একরত্তি। পুকুরে ডুবে মৃত্যু তার। ঘটনায় শোকের ছায়া গোটা এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,রাজগঞ্জের পানকৌড়ি অঞ্চলের বাসিন্দা ভাদরু রায়। তাঁর একমাত্র সন্তান নিলয় রায়। নিলয়ের বয়স সাত বছর। শনিবার বিকেলে ছিপ নিয়ে মাছ ধরতে যায় পুকুরে যায় সে। এরপর সন্ধে পার হয়ে গেলেও বাড়ি ফেরে না বাচ্চা ছেলেটি। তখনই টনক নড়ে পরিবারের সদস্যদের। নিলয়কে খুঁজতে বের হয় তারা। তখনই দেখতে পায় পুকুর পাড়ে ছিপ আছে কিন্তু নেই ছোট্ট ছেলেটি।
এরপর এলাকাবাসীরা পুকুরে নেমে খোঁজ শুরু করে। কিন্তু তাতে দেহ না পাওয়া যাওয়ায় কুয়োর বালতি তোলার কাঁটা দিয়ে পুকুরে তল্লাশি চালালে তার দেহ সেই কাঁটায় আটকায় দেহ। এরপর তাকে রাজগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে এলাকায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
প্রসঙ্গত, মালদায় কিছুদিন আগে শিশুমৃত্যুর ঘটনা ঘটে। জানা যায়, হাসপাতালের প্রধান ভবনের বাইরে পড়ে রয়েছে এক সদ্যোজাতর নিথর দেহ। অথচ, সেই মৃতদেহ নিয়ে হেলদোল নেই কারোর। শিশুটি কার, কে প্রসব করেছিলেন, তার পরিবারই বা কোথায় সে বিষয়ে কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এমনকী, হাসপাতাল সুপারের দফতরের পাশেই কে বা কারা এই মৃত শিশুর দেহ ফেলে রেখে গেল তা নিয়েও ওঠে প্রশ্ন।
হাসপাতালের রোগীরা বা তাঁদের পরিজনেরা কেউ যদিও স্পষ্ট করে বলতে পারেননি কে বা কারা ওই শিশু সন্তানকে ফেলে রেখে গেল। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের যদিও অভিযোগ, স্থানীয়রাই কেউ মৃত সন্তান প্রসব করে হাসপাতালের ধারে ফেলে রেখে গিয়েছে। কিন্তু এভাবে কী করে কোনও সদ্যোজাতর মৃতদেহ ফেলে রাখা যায় তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুন: Photo Shoot: ফটোশ্যুটের নামে প্রতারণা চক্র! পুলিশের জালে গুণধর