SIR: মালদহে ১ হাজার ৪০০ ভোটারের নাম বাদ যেতে পারে? কারণ জানলে চমকে যাবেন

Malda: মোথাবাড়ি বিধানসভা তথা মোথাবাড়ি থানার জাহিরটোলা অলিটোলা গ্রাম। জানা যাচ্ছে, গত বিধানসভাতে ছিল প্রায় ১৫ হাজার ভোটার। সেখানে এই বিধানসভাতেই সেই ভোটার প্রায় ৪৫ হাজার। কেন বেড়েছে এভাবে ভোটার সংখ্যা? এলাকাবাসী বলছেন, গঙ্গা কেড়েছে তাঁদের সব কিছু। বাড়ি ঘর তো গিলেইছে। সঙ্গে নিয়ে চলে গিয়েছে সব নথিপত্র। 

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Oct 27, 2025 | 3:21 PM

মালদহ: SIR-এর আবহে মোথাবাড়ি বিধানসভার একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় তিরিশ হাজার ভোটার নিয়ে তৈরি হচ্ছে সংশয়। গত পাঁচ বছরে এই পঞ্চায়েতেই ভোটার বেড়েছে ৩০ হাজার। আর SIR হলে এই গ্রামের ১ হাজার ৪০০ ভোটারের নাম বাদ যেতে পারে। কারণ, ভাঙন কবলিত এই গ্রামের অধিকাংশের কাছে নেই কাগজপত্র। জানা যাচ্ছে, ২০০২ এর ভোটার লিস্টে নাম নেই ওই এলাকার একাধিক ভোটার ও তাঁদের বাবা-মায়ের। SIR-এর প্রয়োজনীয় নথিও নেই। গ্রামবাসীদের দাবি, গঙ্গাভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে একের পর গ্রাম।

মোথাবাড়ি বিধানসভা তথা মোথাবাড়ি থানার জাহিরটোলা অলিটোলা গ্রাম। জানা যাচ্ছে, গত বিধানসভাতে ছিল প্রায় ১৫ হাজার ভোটার। সেখানে এই বিধানসভাতেই সেই ভোটার প্রায় ৪৫ হাজার। কেন বেড়েছে এভাবে ভোটার সংখ্যা? এলাকাবাসী বলছেন, গঙ্গা কেড়েছে তাঁদের সব কিছু। বাড়ি ঘর তো গিলেইছে। সঙ্গে নিয়ে চলে গিয়েছে সব নথিপত্র।

মোথাবাড়ির একটা গ্রামেই প্রায় ১৫০০ ভোটারের নাম বাদ চলে যাওয়ার সম্ভাবনা। ২০০২ সালে ভোটার লিস্টে নাম নেই। নাম নেই তাঁদের মা বাবা বা অন্যান্য পরিবারের সদস্যদেরও। যাবতীয় তথ্য প্রমাণও খুব বেশি নেই। তাঁদের দাবি, গোটা মোথাবাড়ি বিধানসভায় এমন হাজার হাজার ভোটারের সন্ধান মিলছে। তবে তাঁদের বক্তব্য,তাঁরা সকলেই ভাঙন পিড়িত। গঙ্গা ভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে একের পর এক গ্রাম, গোটা পঞ্চায়েত। ফলে তাঁদের কাছে কাগজপত্র কিছুই নেই দেখানোর মতো।

গঙ্গাভাঙন অ্যাকশন কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, “এটা দ্বিগুণ নয়। চতুর্থগুণ হয়ে যাবে। কারণ, গঙ্গাভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এখানে এসেছে। এই ভাঙন ১০ হাজার ১৫ হাজার মানুষকে বাস্তুচ্যুত করে। বাড়তে বাড়তে ৩০ হাজার লোক আছে। আমরা তো ভারতে থাকি। এখান থেকে অন্য জায়গায় যেতেই পারি।”

মালদহ: SIR-এর আবহে মোথাবাড়ি বিধানসভার একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় তিরিশ হাজার ভোটার নিয়ে তৈরি হচ্ছে সংশয়। গত পাঁচ বছরে এই পঞ্চায়েতেই ভোটার বেড়েছে ৩০ হাজার। আর SIR হলে এই গ্রামের ১ হাজার ৪০০ ভোটারের নাম বাদ যেতে পারে। কারণ, ভাঙন কবলিত এই গ্রামের অধিকাংশের কাছে নেই কাগজপত্র। জানা যাচ্ছে, ২০০২ এর ভোটার লিস্টে নাম নেই ওই এলাকার একাধিক ভোটার ও তাঁদের বাবা-মায়ের। SIR-এর প্রয়োজনীয় নথিও নেই। গ্রামবাসীদের দাবি, গঙ্গাভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে একের পর গ্রাম।

মোথাবাড়ি বিধানসভা তথা মোথাবাড়ি থানার জাহিরটোলা অলিটোলা গ্রাম। জানা যাচ্ছে, গত বিধানসভাতে ছিল প্রায় ১৫ হাজার ভোটার। সেখানে এই বিধানসভাতেই সেই ভোটার প্রায় ৪৫ হাজার। কেন বেড়েছে এভাবে ভোটার সংখ্যা? এলাকাবাসী বলছেন, গঙ্গা কেড়েছে তাঁদের সব কিছু। বাড়ি ঘর তো গিলেইছে। সঙ্গে নিয়ে চলে গিয়েছে সব নথিপত্র।

মোথাবাড়ির একটা গ্রামেই প্রায় ১৫০০ ভোটারের নাম বাদ চলে যাওয়ার সম্ভাবনা। ২০০২ সালে ভোটার লিস্টে নাম নেই। নাম নেই তাঁদের মা বাবা বা অন্যান্য পরিবারের সদস্যদেরও। যাবতীয় তথ্য প্রমাণও খুব বেশি নেই। তাঁদের দাবি, গোটা মোথাবাড়ি বিধানসভায় এমন হাজার হাজার ভোটারের সন্ধান মিলছে। তবে তাঁদের বক্তব্য,তাঁরা সকলেই ভাঙন পিড়িত। গঙ্গা ভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে একের পর এক গ্রাম, গোটা পঞ্চায়েত। ফলে তাঁদের কাছে কাগজপত্র কিছুই নেই দেখানোর মতো।

গঙ্গাভাঙন অ্যাকশন কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, “এটা দ্বিগুণ নয়। চতুর্থগুণ হয়ে যাবে। কারণ, গঙ্গাভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এখানে এসেছে। এই ভাঙন ১০ হাজার ১৫ হাজার মানুষকে বাস্তুচ্যুত করে। বাড়তে বাড়তে ৩০ হাজার লোক আছে। আমরা তো ভারতে থাকি। এখান থেকে অন্য জায়গায় যেতেই পারি।”