AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nodakhali Woman deadbody: ‘গায়ে চাপা ছিল শুধু রক্তমাখা চাদর’, ৪০ বছরের মহিলার অবস্থা দেখে শিউরে উঠছেন প্রতিবেশীরা

মৃত ওই মহিলার পরিবারের অভিযোগ, বাড়ির পাশেই জঙ্গলের মধ্যে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে তাঁকে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই দু'জনকে আটক করেছে নোদাখালি থানার পুলিশ। ইতিমধ্যেই খুনের মামলা রুজু করে FIR দায়ের করেছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের পরই বলা সম্ভব আদৌ ধর্ষণ হয়েছে নাকি নয়।

Nodakhali Woman deadbody: 'গায়ে চাপা ছিল শুধু রক্তমাখা চাদর', ৪০ বছরের মহিলার অবস্থা দেখে শিউরে উঠছেন প্রতিবেশীরা
মহিলাকে খুনের অভিযোগImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 07, 2025 | 4:56 PM
Share

নোদাখালি (দক্ষিণ ২৪ পরগনা): জঙ্গল থেকে উদ্ধার এক মহিলার দেহ। অর্ধনগ্ন ওই মহিলার দেহ উদ্ধার হতেই তুমুল চাঞ্চল্য এলাকায়। জানা গিয়েছে, বাড়ি পাশের একটি জঙ্গলের মধ্যে পড়েছিল ওই মহিলার দেহ। পরিবার ও প্রতিবেশীদের দাবি, ওই মহিলাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না এলে বলা যাচ্ছে না আদৌ ধর্ষণ করা হয়েছে কি না।

ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার নোদাখালী থানা এলাকায়। সেখানই রাত আটটা নাগাদ বাড়ির পাশের ওই জঙ্গলে এক মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখেন এলাকার মানুষজন। শাড়ি-জামাকাপড় অবিন্যস্ত অবস্থায় ছিল তাঁর। শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন। স্থানীয় বাসিন্দাদের নজরে আসতেই তাঁরা ওই মহিলাকে উদ্ধার করে নিয়ে যান হাসপাতালে। খবর দেওয়া হয় পুলিশেও। সেখানেই চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন তাঁকে। মৃত ওই মহিলার পরিবারের অভিযোগ, বাড়ির পাশেই জঙ্গলের মধ্যে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে তাঁকে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই দু’জনকে আটক করেছে নোদাখালি থানার পুলিশ। ইতিমধ্যেই খুনের মামলা রুজু করে FIR দায়ের করেছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের পরই বলা সম্ভব আদৌ ধর্ষণ হয়েছে নাকি নয়।

স্থানীয় এক প্রতিবেশী মহিলা বলেন, “আমরা যে যার ঘরে বসে টিভি দেখছিলাম। পৌনে ন’টা নাগাদ আমার জা ডাকছে যে ওই মহিলাকে মেরে ফেলে রেখে গেছে কেউ। দৌড়ে সেখানে গেলাম। গিয়ে দেখি পড়ে আছে। গায়ে শুধু চাদর চাপা আছে। আমরা যা বুঝলাম ধর্ষণ করে মেরে ফেলে দিয়েছে। যে চাদর গায়ে দেওয়া ছিল তাতে রক্ত লেগেছিল। ওর কারও সঙ্গে কোনও শত্রুতা ছিল না। খুব ভাল মেয়ে। স্বামী মারা গিয়েছে। বাড়ি থেকে একদম কাছেই পাওয়া গেছে।”