Canning Clash: বিজেপি নেতার ওপর হামলার অভিযোগ, অস্বীকার তৃণমূলের
Canning Clash: ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভার ২ নম্বর মণ্ডল সভাপতি প্রশান্ত বায়েন গিয়েছিলেন দলীয় বৈঠক করতে। রাতে যখন তিনি বাড়ি ফিরছিলেন সেই সময়ে দুমকি এলাকায় রাস্তায় তাঁকে ধরে লাঠি, রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ক্যানিংয়ে বিজেপির মণ্ডল সভাপতিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ। ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, দলীয় কাজ সেরে বাড়ি ফিরছিলেন বিজেপির মণ্ডল সভাপতি প্রশান্ত বায়েন। সেই সময় রাস্তায় অতর্কিতে লাঠি, লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয় তাঁকে। শুক্রবার রাতে এই হামলার ঘটনাটি ঘটেছে ক্যানিং থানা এলাকার দুমকিতে।
ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভার ২ নম্বর মণ্ডল সভাপতি প্রশান্ত বায়েন গিয়েছিলেন দলীয় বৈঠক করতে। রাতে যখন তিনি বাড়ি ফিরছিলেন সেই সময়ে দুমকি এলাকায় রাস্তায় তাঁকে ধরে লাঠি, রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। আক্রান্ত ওই বিজেপি নেতা কোনওরকমে তাঁদের হাত থেকে পালাতে সক্ষম হন। রাতেই তাঁকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে।
হাসপাতাল চত্বরে দাঁড়িয়ে প্রশান্ত অভিযোগ করেন, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই তাঁর ওপর এই হামলা চালিয়েছে। মূলত তিনি ওই এলাকায় দলীয় সভা কেন করতে গিয়েছিলেন, সেই কারণেই তাঁর ওপর এই হামলা বলে অনুমান। এমনকি মারধরের পাশাপাশি ওই নেতার সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ পর্যন্ত ছিনিয়ে নিয়েছে হামলাকারীরা। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই ক্যানিং থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই আক্রান্ত বিজেপি নেতা। এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ।
তবে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের পাল্টা বক্তব্য, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগ। রাতে অন্য কোনও দুষ্কৃতী হামলা চালিয়ে থাকতে পারে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। এখানে বিরোধীরা পায়ের তলার মাটি হারিয়েছে। তাই মিথ্যা অভিযোগ করছে।