
ফের রাত দখলের ডাক। স্বাধীনতা দিবসের রাতে ফের প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়ল রাস্তায়। কলকাতা থেকে জেলা, সর্বত্রই মশাল হাতে চলল মিছিল। উঠল স্লোগান। দুর্গাপুর থেকে আলিপুরদুয়ার, ফের একবার সুবিচারের দাবিতে মিলে গেল সব স্বর। ফের একবার উঠল উই ওয়ান্ট জাস্টিস স্লোগান। মিলে গেল উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ।
এদিন হুগলির পান্ডুয়া শশীভূষণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে রাত দখল কর্মসূচি করা হয়। সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ সভারও আয়োজন হয়। ব্য়ান্ডেলেও রাত দখল হয় নাগরিক সমাজের ডাকে। সাধারণ মানুষ থেকে স্থানীয় শিক্ষক-শিক্ষিকারা উপস্থিত ছিলেন। ওঠে স্লোগান। বহরমপুরেও স্বাধীনতা দিবসের রাতে হয়ে গেল রাত দখল। বহরমপুরে টেক্সটাইল মোর সংলগ্ন এলাকায় চৌতারাই রাত দখলের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও মোমবাতি মিছিল এর আয়োজন করা হয়। আরজি করের ঘটনার ন্যায়বিচারের দাবিতে স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে রাত দখল হয়ে গেল ধূপগুড়ি ও মালবাজারেও।
একই ছবি মেদিনীপুরে। সেখানেও হয়ে গেল রাত দখল। রাস্তায় নামলেন অগণিত মানুষ। নদিয়ার কৃষ্ণনগর পোস্ট অফিস মোড়ে রাস্তার উপর মোমবাতি জ্বালিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করলেন শহরের লোকজন। স্বাধীনতা দিবসের আগের রাতে ফের রাত দখল হয়ে গেল জলপাইগুড়িতেও। রাত দশটা থেকে চলবে মধ্যরাত পর্যন্ত। উঠল স্লোগান। অন্যদিকে আলিপুরদুয়ারের কালচিনি ব্লকের হ্যামিল্টনগঞ্জ ফরোয়ার্ড নগরে আয়োজন করা হল প্রতিবাদ সভার। তিলোত্তমার বিচারের দাবিতে কলকাতার নানা প্রান্তে চলল প্রতিবাদ। বেহালার ১৪ নম্বর ডায়মন্ড হারবার রোডের একটি অংশ অবরোধ করে হাতে মশাল জ্বালিয়ে চলল রাত দখল কর্মসূচি।