Instagram Account Recover: অ্যাডাল্ট কনটেন্টের জন্য বন্ধ হয় ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট, কী করে পুনরুদ্ধার? নিজেই জানালেন মডেল
Meta: কিট্টি লিক্সো নামের এক মডেল ওনলিফ্যানস প্ল্যাচফর্মে ভীষণ জনপ্রিয়। তাঁর যৌনআবেদনময়ী ভিডিয়ো দেখতে মুখিয়ে থাকে ভক্তকূল। নিজের ছবি-ভিডিয়ো ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও শেয়ার করেন তিনি।
লন্ডন: নিজেদের সৌন্দর্য ভক্তকূলের কাছে মেলে ধরতে সোশ্যাল মিডিয়াকেই বেছে নেন সেলিব্রিটিরা। নিজেদের ছবি-ভিডিয়োর প্রদর্শনী করতে ইনস্টাগ্রাম মডেলদের কাছে অন্যতম ভরসা হল ইনস্টাগ্রাম। কিট্টি লিক্সো নামের এক মডেল ওনলিফ্যানস প্ল্যাটফর্মে ভীষণ জনপ্রিয়। তাঁর যৌনআবেদনময়ী ভিডিয়ো দেখতে মুখিয়ে থাকে ভক্তকূল। নিজের ছবি-ভিডিয়ো ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও শেয়ার করেন তিনি। মাঝেমধ্যেই তা ইনস্টাগ্রামের কমিউনিটি গাইডলাইন ও ন্যুডিটির সীমা লঙ্ঘন করে। তা করায় অ্যাকাউন্ট প্রাথমিকভাবে ডিঅ্যাক্টিভেট করে দেয় ইনস্টাগ্রাম কর্তৃপক্ষ। কিন্তু বেশ কয়েক বার এ রকম হওয়ার পরও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করতে পেরেছেন তিনি। কী ভাবে তা করেছেন সে কথা নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ওই মডেল। ব্রিটেনের সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে তা প্রকাশিতও হয়েছে। তা শুনেই অবাক হয়ে যাচ্ছেন নেটিজেনরা।
ওই মডেল জানিয়েছেন, ইনস্টাগ্রামে পুরোপুরি নগ্ন ছবি না দিলেও বিকিনি পরিহিত ‘বোল্ড’ ছবি প্রায়শই দিতেন তিনি। সেই সঙ্গে নিজের ওনলিফ্যানস প্রোফাইলের লিঙ্কও শেয়ার করতেন। সে কারণেই তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও সেই অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করেছেন তিনি।
ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকে মাদার কোম্পানি হল মেটা। মেটায় ওই মডেলের এক বন্ধু কাজ করে। বন্ধ হয়ে যাওয়া অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ওই বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন তিনি। সেই বন্ধুকে অ্যাকাউন্ট খোলার পরিবর্তে যৌনতার সুযোগ দেন। কিন্তু বন্ধ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য মেটার বেশ কয়েকটি বিভাগ থেকে সম্মতির প্রয়োজন হয়। সেই বন্ধু এ কথা জানান ওই মডেলকে। তখন বন্ধুর সহায়তায় মেটার বিভিন্ন বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে যৌনতা করেছিলেন বলে জানিয়েছেন ওই মডেল। যৌনতার মাধ্যমেই নিজের অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করেছেন বলে জানিয়েছেন ওই মডেল। এমনকি এই বিষয়ে মেটা কর্তৃপক্ষ কিছু জানেন না বলেও দাবি করেছেন তিনি। তবে মেটায় কর্মরত নিজের বন্ধু ও মেটার ওই কর্মীদের নাম জানাননি ওই মডেল। তবে খুব সহজে এই কাজ হয়নি বলেও দাবি তাঁর। বিভিন্ন প্রোফাইলে ঘেঁটে ওই কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা ও তাঁদের রাজি করাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই মডেল।