সর্দি-কাশি, গলাব্যথা, বা রোগা হতে গেলে আগেই তালিকায় রাখেন মধু। কিন্তু যে মধু খাচ্ছেন, তা আদতে খাঁটি তো? বুঝবেন কীভাবে?
বিশেষজ্ঞদের মতে, মধুর মধ্যে ভিটামিন -সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট রয়েছে। এ ছাড়া অ্যামিনো অ্যাসিডও থাকে। এর প্রতিটাই শরীরের জন্য উপকারী।
হজমের গোলমাল, হার্টের অসুখ এমনকী ডায়াবিটিস রোগীদেরও খাঁটি মধু খেলে সমস্যা হয় না। তবে বাজারে খাঁটি মধুর নাম করে ভেজাল উপাদান বিক্রি হচ্ছে।
অনেক নামি-দামী সংস্থার মধুতেও ভেজাল দেওয়া হয়। তাই যে মধুর শিশিটি কিনে এনেছেন তা কতটা খাঁটি তা বিচার করুন বাড়ি বসেই।
মধু খাঁটি কি না তা জানতে হাতের চেটোয় কয়েক ফোঁটা মধু নিন। যদি দেখেন গড়িয়ে যাচ্ছে তাহলে কিন্তু মধু আসল নয়। মধু আসল হলে কখনই গড়িয়ে যাবে না।
আপনি চাইলে ফ্রিজে রেখে পরীক্ষা করতে পারেন। আপনি যদি মধুর শিশিটিকে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেন তাহলে খাঁটি কিনা তা নির্ণয় করতে পারবেন।
খাঁটি মধু ফ্রিজে কখনই জমে না। খাদ্যবিশেষজ্ঞদের মতে, মধু সারা বছর তরল থাকে তা কিন্তু মোটেই খাঁটি মধু নয়।
এছাড়াও ভিনিগারের সঙ্গে একটু জল মিশিয়ে নিন। তাতে কয়েক ফোঁটা মধু ফেলে দিন। যদি ওই জল ও ভিনিগারের মিশ্রণ থেকে ফেনা হতে শুরু করে, তবে মধুর মধ্যে ভেজাল রয়েছে।