সোয়াবিনের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন। যাঁরা নিরামিষ খান তাঁদের রোজ ৭-৮ টি সোয়াচাঙ্ক খেতে বলা হয়। কুমড়ো, পটল, ফুলকপি, ডিম এসবের সঙ্গে দারুণ সুস্বাদু সোয়াবিন বানানো যায়
হোস্টেলে, মেসে ধরাবাঁধা খাবারের মধ্যে থাকে সোয়াবিনের তরকারি ভাত, ডিম। আবার অনেকেই আলু-সোয়াবিনের সঙ্গে ডিমের কারি রেঁধে খান। এতেও শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি পায়
সোয়াবিন দিয়ে অনেক রান্না হয়। চপ থেকে শুরু করে ভাপা বানানো যায় এই সোয়াবিন দিয়ে। আবার পোস্ত, কাটলেটএসবও বানিয়ে ফেলা যায় সহজেই
তবে সোয়াবিন রান্না আগে তা খুব ভাল করে ধুয়ে নিতে হয়। কারণ তা খুব নোংরা থাকে। গরম জলে নুন দিয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে তবেই ব্যবহার করুন
জলের মধ্যে নুন দিয়ে সোয়াবিন সেদ্ধ করে নিন। কড়াইতে সরষের তেল দিয়ে জল ঝরানো সোয়াবিন সামান্য হলুদ, গোলমরিচ, গরম মশলার গুঁড়ো দিয়ে ভেজে নিতে হবে। ২ মিনিট ভাল করে ভেজে নিন
সসপ্যানে দেড় কাপ জল গরম করে ওর মধ্যে এক চামচ চা পাতা দিয়ে ঢাকা রাখুন ৫ মিনিট। এবার চা ছেঁকে নিন। অন্যদিকে কড়াইতে তেল গরম করে ওতে গোটা জিরে, সামান্য হিং, গোটা গরম মশলা-শুকনো লঙ্কা দিন
সামান্য নেড়ে আদা বাটা দিন। দুটো টমেটো পেস্ট করে দিয়ে কষিয়ে নিন। এবার হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে-ধনে গুঁড়ো, স্বাদমতো নুন-চিনি দিয়ে মশলা ভাল করে কষাতে হবে
চায়ের লিকার দিয়ে মশলা ভাল করে কষিয়ে নিতে হবে। ১ বড় চামচ টকদই মিশিয়ে আবারও কষিয়ে নিতে হবে। ভেজে রাখা সোয়াবিন এবার মশলার মধ্যে দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে। বাকি চা দিয়ে আবারও কষান ভাল করে। নামানোর আগে কসৌরি মেথি ছড়িয়ে দিন