কুমড়োর নাম শুনলেই অনেকেই মুখ ব্যাজার করেন। তবে এই কুমড়ো খেতে যেমন ভাল তেমনই পুষ্টিতে ভরপুর। নিয়মিত কুমড়ো খেলে ওজনও কমবে
ছোট থেকে বড় সকলেরই রোজ নিয়ম করে কুমড়ো খাওয়া উচিত। এছাড়াও কুমড়োতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। পুষ্টিবিদরাও রোজকার ডায়েটে একটু করে কুমড়ো রাখতে বলেন
কুমড়ো কেনার কিছু ট্রিকস রয়েছে। সব মিষ্টি কুমড়ো হয় না। যে কুমড়োর খোসা সবুজ কিন্তু ভিতরে হলুদ, দু ধারে সবুজ দাগ থাকে সেই সব কুমড়ো কিন্তু স্বাদে মিষ্টি
রুটি, ভাত, লুচি, পরোটার সঙ্গে খুব ভাল লাগে এই কুমড়োর তরকারি। খোসা ছাড়িয়ে একফালি কুমড়ো ধুয়ে রাখুন। আলু ডুমো ডুমো করে কেটে নিতে হবে
এবার কুমড়ো ভাল করে গ্রেট করে নিতে হবে। গ্রেট করা কুমড়োর মধ্যে নুন মাখিয়ে রাখুন। এতে অতিরিক্ত দল বেরিয়ে যাবে, কুমড়ো নিকড়ে জল বার করে নিয়ে ওর মধ্যে হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, আদা বাটা, জিরে গুঁড়ো, নারকেল কোরা, কুচি করা কাজু কিশমিশ দিয়ে মেখে নিন
এরপর ছোট একবাটি গুঁড়ো দুধ দিয়ে ভাল করে তা মাখিয়ে নিতে হবে। এক চামচ বেসন দিয়ে মেখে ননিন। সবশেষে একটু নুন দিয়ে আবারও মেৎখে নিন। এবার কুমড়ো থেকে ছোট ছোট বল বানিয়ে নিন
কড়াইতে সাদা তেল দিয়ে কুমড়ো গুলো একে একে দিয়ে ভেজে নিতে হবে। লালচে রং ধরলেই তুলে নিন কুমড়োর বড়া। বাকি তেলে নুন-হলুদ নিয়ে আলো ভেজে তুলে নিন, বাকি তেলে শুকনো লঙ্কা, তেজপাতা, জিরে ফোড়ন দিন
গ্রেট করা আদা, হলুদ, জিরে গুঁড়ো, নুন, লঙ্রা গুঁড়ো দিয়ে কষিয়ে একটু জল দিন। এবার চিনি আর গরম মশলা গুঁড়ো দিয়ে ভেজে রাখা আলু মিশিয়ে দিতে হবে, এক চামচ গুঁড়ো দুধ দিন, ফুটে উঠলে ভেজে রাখা বড়া দিন