এই সময় মশাবাহিত রোগের প্রবণতা বেশি বৃদ্ধি পায়। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া থেকে সাবধানে থাকুন।
বিশেষ করে মশাবাহিত রোগের জন্য ক্লান্তি, গাঁটে ব্যথা, তীব্র জ্বর, ঠাণ্ডা লাগার মতো লক্ষণ দেখা যায়। কমে যায় প্লেটলেটের সংখ্যাও।
বর্ষায় বায়ুবাহিত সংক্রমণও বেড়ে যায়। ঠাণ্ডা লাগা, ফ্লু, ইনফ্লুয়েঞ্জা, জ্বর, গা-হাত ব্যথা, গলা ব্যথার মতো লক্ষণ দেখা যায়।
এই সময় সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ডায়ারিয়া, জণ্ডিস, টাইফয়েড, পেটে সংক্রমণের মতো জলবাহিত রোগ।
বর্ষার সময় ভাইরাল সংক্রমণের প্রবণতাও বেড়ে যায়। ব্যাকটেরিয়া, পায়ের, পাকস্থলীর সংক্রমণ বেশি দেখা যায়।
এছাড়া এই সময় নিউমোনিয়া দেখা যায় বহু মানুষের মধ্যে। বিশেষ করে শিশুরা এই রোগে আক্রান্ত হয়। ফুসফুস ফুলে যাওয়া, জ্বর, ঠাণ্ডা লাগা, ক্লান্তির লক্ষণ দেখা যায়।
বর্ষার সময় বিশুদ্ধ জল খাওয়া অত্যন্ত দরকার। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা উচিত। নিয়মিত যোগব্যায়াম ও সুষম খাবার খাওয়া উচিত।