বর্ষাতেও ডিহাইড্রেটেড হতে পারে শরীর। গরমকালে এই ডিহাইড্রেশন খুব সাধারণ ব্যাপার। সেই সময় তেষ্টাও বেশি পায়, তাই জল খাওয়া বেশি হয়।
বর্ষাকালে তেষ্টা কম পায়। তাই জল খাওয়া কম হয়। কিন্তু এর ফলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হতে পারে।
তবে বর্ষাকালে ডিহাইড্রেশনের হাত থেকে বাঁচতে কিছু খাবার খেতেই হবে। এতে শরীরে সঠিক পরিমাণ জলের মাত্রা বজায় যাকবে।
বর্ষায় উপকারী লেটুস। লেটুসে রয়েছে ভিটামিন এ, কে ও ফাইবার ও ফোলেট যা শরীর হাইড্রেটেড থাকে।
স্ট্রবেরিতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, এবং মিনারেলস। এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জলীয় উপাদান। তাই বেশি করে স্ট্রবেরি খেতে পারেন।
শশায় রয়েছে ভিটামিন কে ও পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম। যা সার্বিকভাবে স্বাস্থ্য বজায় রাখতে অত্যন্ত সাহায্য করে এবং বর্ষায় শরীর ডিহাইড্রেটেডও হওয়া থেকেও বাঁচায়।
বেল পেপারেও থাকে প্রচুর জলীয় উপাদান। এতে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং মিনারেলস। তাই বেল পেপার খেলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয় না।
তরমুজে আছে ভিটামিন এ, সি ও ম্যাগনেশিয়াম। এই ফল খেলে অনেক্ষণ পেট ভর্তি থাকে আবার শরীরও হাইড্রেটেড থাকে।