প্রসবের পর সন্তানের প্রাথমিক খাবার হল মাতৃদুগ্ধ। এই দুধকে বলা হয় তরল সোনা। ছোটদের মধ্যো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অপরিহার্য মায়ের দুধ
প্রসবের পর সন্তানকে স্তন্যপান করানোর সময় স্তন দৃঢ় ও বড় হয়ে ওঠে। আবার স্তন্যপান শেষ হলে ধীরে ধীরে তা সংকুচিত হতে শুরু করে। গর্ভধারণের পর থেকেই স্তনের আকার পরিবর্তিত হতে শুরু করে
রোজ সন্তানকে স্তন্যপান করানোর পর এই কিছু নিয়ম মেনে জীবনযাত্রায় আনুন পরিবর্তন। এতে স্তনের গড়ন হবে সুন্দর। স্তনের গড়ন ঠিক রাখতে অবশ্যই সন্তানকে স্তন্যপান করান
এতে মা-শিশু উভয়ের শরীরই ভাল থাকবে। সন্তানকে স্তন্যপান করানোর সময় সম্ভব হলে ব্রেস্ট-ফিডিং পিলো ব্যবহার করতে পারেন। এতে উপকারও হবে
হঠাৎ করে স্তন্যপান করানো বন্ধ করে দেবেন না। এতে স্তনের আকৃতিগত পরিবর্তন তো হবেই আর তা শরীরের জন্যও ভাল নয়
আগের মত স্তনের গড়ন চাইলে রোজ পুশআপ, ভুজঙ্গাসন, ধনুরাসন, ডাম্বেল দিয়ে শরীরচর্চা, ট্রাইসেপ করুন। এতে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে আর চর্বি জমার সুযোগ অনেক কম থাকবে
স্তন্যপান করানোর পর ব্রা পরতে ভুলবেন না। সঠিক সাইজের ব্রা পরুন। তবে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময় ভুল করেও ব্রা পরবেন না যেন। স্তনে ইলাস্টিন আর কোলাজেনের মাত্রা ঠিক রাখতে রোজ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে
ধূমপান, মদ্যপান একেবারেই এড়িয়ে চলুন। তালিকা থেকে বাদ রাখতে হবে জাঙ্কফুড। এতেই উপকার পাবেন হাতে-নাতে। রোজ প্রচুর পরিমাণে জল খান। শরীর হাইড্রেট থাকলে অনেক তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন