22 March 2024

পিরিয়ডস মিস হলে প্রেগন্যান্সি নয়, হতে পারে এই কারণেও

credit: istock

TV9 Bangla

কখনও টানা একমাস, কখনও আবার ২ সপ্তাহ পিরিয়ডস বন্ধ থাকে। বিবাহিতারা ভাবত পারেন, অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লেন কিনা।

অনেকেই মনে করেন পিরিয়ড মিস হওয়ার প্রধান কারণ হল গর্ভাবস্থা। তবে এই কারণে প্রতিবার আপনার পিরিয়ড মিস করা জরুরি নয়।

গর্ভবতী না হয়েও যদি পিরিয়ডস মিস হয়, বা এক -দুই মাস ধরে বন্ধ থাকে, তাহলে বুঝতে হবে আপনি অ্যামেনোরিয়ায় ভুগছেন।

যদিও অ্যামেনোরিয়া কোনও রোগ নয়,অন্য কোনও শারীরিক অবস্থার লক্ষণ হতে পারে। এমনটা হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

স্ট্রেসের জেরে ঘুম, খাওয়া-দাওয়া, কাজকর্ম সবকিছুই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার জন্যও দায়ী হতে পারে।

গবেষণা দেখা গিয়েছে,অত্যধিক মানসিক চাপ ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সী মহিলাদের মাসিক চক্রের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে। তাতে মাসিক সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

কখনও কখনও পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণে মহিলাদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে, ডিম্বাশয়ে সিস্ট তৈরি হয়।

অনেকসময় নিয়মিত গর্ভনিরোধক বড়ি খাওয়ার ফলে হরমোনের বদল ঘটে। ফলে পিলসের প্রভাবে তিন বা তারও বেশি মাস ধরে পিরিয়ড হয় না।