সকালে উঠে এক কাপ ধোয়া ওঠা চা ছাড়া দিন শুরু হয় না। তার উপর যদি আবার রবিবার হয়। তাহলে তো আর কথাই নেই।
কেউ খান চিনি ছাড়া দুধ ছাড়া লিকার তো আবার কারও পছন্দ বেশি দুধ বেশি চিনি দিয়ে চা। স্বাস্থ্য সচেতন, ডায়েট মেনে চলা বাঙালি আবার চুমুক দেয় হার্বাল টি-তে।
ভেষজ চায়ের পেয়ালায় যে চুমুক দিতে খারাপ লাগে, তা কিন্তু একেবারেই নয়। তবে শীতের বিকেল সন্ধেয় আড্ডা জমাতে সিদ্ধহস্ত মশলা চা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে বেশিবার নিয়ম না মেনে চা খেলে উপকারের থেকে অপকারও হতে পারে। কিন্তু এই অপকারের উপাদানগুলিকেও হটিয়ে দেওয়া সম্ভব।
চা-কে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর পানীয়তে পরিণত করা যায় সামান্য কটা জিনিস যোগ করেই। সেই তালিকার প্রথমেই রয়েছে লবঙ্গ। তাই শরীর সুস্থ রাখতে চায়ে লবঙ্গ দিতে পারেন।
এই শীতে আবহাওয়া পরিবর্তনে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা সব থেকে বেশি। ঠান্ডা লাগা থেকে বাঁচতে শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ারকে জোরদার করে তোলে লবঙ্গ।
লবঙ্গের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ভাইরাস, অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল এবং অ্যান্টি সেপটিক উপাদান। যা শরীরকে যেকোনও সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
সর্দি কাশি সারিয়ে তুলতেও দারুণ উপকারী লবঙ্গ চা। এই মশলার গুণ বুকে জমে থাকা কফকেও তুলতে সাহায্য করে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরে যোগায় প্রচুর এনার্জি।