প্রজনন স্বাস্থ্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে সুগার? এসব সমস্যারই সমাধান রয়েছে ডায়েটে। খাবারের মাধ্যমে রক্তে শর্করার মাত্রা ও প্রজনন স্বাস্থ্য উন্নত করা যায়।
বেরির মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শুক্রাণুর মান উন্নত করে। এছাড়া স্ট্রবেরি, ব্লুবেরির মতো ফল রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
পালংশাক, মেথি শাকের মতো খাবারে ফোলেট রয়েছে, যা মহিলাদের গর্ভধারণে সাহায্য করে। শাক খেলে সুগারও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
বিনস ইনফার্টিলির সমস্যা দূর করে এবং লিবিডো বাড়িয়ে তোলে। এই সবজির গ্লাইসেমিক সূচক কম, তাই সুগারের রোগীরাও খেতে পারেন।
লো-ফ্যাট দুধে ভিটামিন ডি, ক্যালশিয়াম ও প্রোটিন রয়েছে, যা হরমোনের কার্যকারিতা উন্নত করে। এটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী।
ব্রকোলি, ফুলকপির মতো সবজিতে ক্যালোরির পরিমাণ কম। এগুলো লিবিডো ও ইনসুলিন কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করে।
আপেলের গ্লাইসেমিক সূচক কম। ফাইবারে ভরপুর এই ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সঙ্গে সেক্স লাইফও রঙিন থাকবে।
ডায়াবেটিসের রোগীরা মিষ্টি আলু খেতে পারেন। রাঙা আলু খেলে সুগার বেড়ে যাওয়ার ভয় নেই। আবার ইমিউনিটিও বাড়বে।