সারাবছর পাওয়া গেলেও শীতের দিনে বাজারে প্রচুর পরিমাণ গাজর আসে। গাজরের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের জন্য ভাল
শীতের যে কোনও রান্নাতেই গাজর পড়ে। সব রকম সবজি দিয়ে রুটির তরকারি, গাজরের হালুয়া, গাজর সেদ্ধ, গাজর-পেঁপে-ক্যাপসিকাম দিয়ে চিকেন স্ট্যু এসব হয়
সুগারের রোগীদের মাটির তলার খাবার খেতে মানা করা হয়। আলু, খামালু, বিট এসবের মধ্যে স্টার্চের পরিমাণ বেশি থাকে যা রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়ায়
আর এই কারণের জন্য ডায়াবেটিসের রোগীরাও গাজর খেতে চান না। গাজরের মধ্যে থাকে পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট- যা শরীরের জন্য খুবই ভাল
শীতের স্যুপ থেকে স্যালাড সব কিছুর মধ্যেই গাজর থাকে। কাঁচা গাজর কুরিয়ে অনেকে মশলা মুড়ি বানিয়ে খান। যদিও কাঁচা গাজরও খাওয়া ঠিক নয় বলে অনেকে দাবি করেন
গাজরের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুব একটা বেশি নয়। তাই পরিমিত গাজর খেলে কোনও রকম সম্ভাবনা হয় না। গাজরের মধ্যে ফাইবার থাকে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে
চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও উপকারী হল গাজর। গাজের মধ্যে থাকে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি। এর মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও, যে কারণে তা আমাদের শরীরের জন্য এত ভাল
রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়াতে, লিভার ঠিক রাখতেও প্রয়োজন আছে গাজরের। যাঁদের ফ্যাটি লিভারের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্যেও গাজর খুব ভাল