04 April, 2024

কারা খেতে পারবেন ওটস?

credit: istock

TV9 Bangla

অনেকেই ওটস দেখলে নাক সিঁটকান। কিন্তু তলপেটের মেদ ঝরানোর জন্য ওটসকেই বেছে নিয়েছেন সকালের জলখাবার হিসেবে।

দানাশস্য হিসেবে ওটসের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। দই-দুধ দিয়ে ওটস ভাল না লাগলেও বাঙালি স্টাইলে খিচুড়ি বানিয়েও খাওয়া যায় এই খাবার।

কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো ক্রনিক অসুখের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক ওটস। এই খাবার কোলেস্টেরল, সুগারের মাত্রা কমায় নিমেষে।

পুষ্টির ভাণ্ডার হল ওটস। এতে থাকা প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, জিঙ্ক, ভিটামিন বি-এর মতো পুষ্টি দেহের জন্য উপকারী।

মূলত ওটসে থাকা বিটা-গ্লুকান নামের ফাইবার রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলকে জমে দেয় না। তাই ওটস খেলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যায়।

ওটসে থাকা এই বিটা-গ্লুকান রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতাও সচল রাখে। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

মেটাবলিক হার বাড়াতে সহায়ক ওটস। এই খাবার নিয়মিত খেলে দেহে মেদ জমার সম্ভাবনা নেই। ওটস ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই ওটস খান। ব্রেকফাস্টে ওটস রাখলে পেটও পরিষ্কার হয়ে যাবে। মলদ্বা‌রের উপর চাপ পড়ে না।