নসিকা গর্জন বড়ই ভয়াবহ একটি জিনিস। সকলেরই নাক ডাকে কিন্তু কেউই তা জনসমক্ষে স্বীকার করতে চান না। একে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেন
এই নাক ডাকা নিয়ে বাংলা গল্প-উপন্যাসে কত কাহিনীই না রয়েছে। রেল ভ্রমণ করলে কত রকমের নাক ডাকা যে শোনা যায় তা বলার নয়। আর এই নাক ডাকার কারণে অন্যের ঘুম চৌপাট
একসঙ্গে সবাই মিলে জমায়েত হলে সেখানেও রাতে এক একজন একেক ভাবে নাক ডাকেন। আর এই নিয়ে গল্প শুরু হলে তা শেষ হবার নয়। তবে এই নাসিকা গর্জন মোটেই ভাল ব্যাপার নয়
নাক ডাকার কারণে দম্পতিদের মধ্যে গন্ডগোল এর আগেও অনেকবার শোনা গিয়েছে। এমনও অনেকের ক্ষেত্রে হয় যে সঙ্গীকে কানে তুলো দিয়ে ঘুমোতে হয়েছে
তবে শীতকালে অধিকাংশ মনুষেরই নাক ডাকে। এর নেপথ্য কারণ হিসেবে চিকিৎসকেরা বলেছেন- শীতে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে যায়। তা ছাড়া বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা থেকে নানা ধরনের সংক্রমণও হয়
নাক-গলার অস্বস্তি থেকে নাক ডাকার সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে। তা ছাড়া গলা কিংবা ঘাড়ের কাছে ফ্যাট বা চর্বি জমলেও কিন্তু নাকের আওয়াজ বাড়তে পারে
মুখ বন্ধ রেখে জিভকে এক বার ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরাতে হবে। এক বার ঘড়ির কাঁটার উল্টো দিকে ঘোরাতে হবে। সবশেষে জিভ উল্টে নিয়ে যেতে হবে আলজিভের কাছাকাছি
এই তিনটি ব্যায়াম ধীরে ধীরে ১০ বার ধরে অভ্যাস করতে সময় লাগবে মাত্র ৩০ সেকেন্ড। নিয়মিত এই ব্যায়ামগুলি করলেই ধীরে ধীরে নাক ডাকার আওয়াজ বন্ধ হবে