সেই সময় সুদীপের বয়স ছিল ৪-৫ বছর। তাঁরই কাছের এক আত্মীয় সুদীপকে মলেস্ট করেছিলেন ছোটবেলায়। তাঁকে রীতিমতো মারাতেন সেই আত্মীয়।
সেই ব্যক্তির নাম এখন আর বলতে চান না সুদীপ। অভিনেতাকে যা নয় তাই করে মলেস্ট করেছিলেন। তাঁদের ছোটবেলায় যে ধরনের ক্যালেন্ডার পাওয়া যেত, তাতে স্টিলের পাত দেওয়া থাকত।
সেই স্টিলের পাত দিয়ে আত্মীয় মারতেন সুদীপকে। অভিনেতার প্যান্ট খুলে দিতেন আত্মীয়। তারপর গোপনাঙ্গেও মারতেন।
এই ঘটনাগুলো যখন ঘটত, ছোট্ট সুদীপের বাবা বাইরে থাকতেন, মা ব্যস্ত থাকতেন কাজে। বাড়িতে একা থাকতেন অভিনেতা এবং সেই সুযোগেই চলত পৈশাচিত অত্যাচার।
সুদীপ বলেছেন, "তিনি আমাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। আমি কাউকে কিছু বলতে পারতাম না। আজ পর্যন্ত কাউকে বলতে পারিনি পুরোটা।”
এই ঘটনাগুলোর পরও সেই ব্যক্তি সুদীপদের বাড়িতে এসেছিলেন। পরিবারের সকলের সঙ্গে মেলামেশা করেছেন। সুদীপকেও বাধ্য করেছেন তাঁর সঙ্গে কথা বলতে।
ফলে বাধ্য হয়েই সকলের সামনে সেই ব্যক্তির সঙ্গে ভাল ব্যবহার করতে হয়েছে সুদীপকে। অভিনেতা বলেছেন, “বাড়িতে সকলে যখন থাকত, তিনি আমার সঙ্গে কিছুই করতেন না। কিন্তু একা পেলেই…।"
ফলে বাধ্য হয়েই সকলের সামনে সেই ব্যক্তির সঙ্গে ভাল ব্যবহার করতে হয়েছে সুদীপকে। অভিনেতা বলেছেন, “বাড়িতে সকলে যখন থাকত, তিনি আমার সঙ্গে কিছুই করতেন না। কিন্তু একা পেলেই…।"