09 October, 2025 

নির্মেদ শরীর চান? লেবু জল ছেড়ে সকালে খান এই পানীয়

Image Credits: Pinterest, Canva 

TV9 Bangla Desk

হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ঠান্ডা লাগা, ফ্লু ও সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি

হলুদ জল একটি প্রাকৃতিক ডিটক্স পানীয় হিসেবে কাজ করে। এটি লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে ও শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে।

ডিটক্সিফিকেশন ও লিভারের স্বাস্থ্য 

হলুদ পিত্তরসের উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে। যা চর্বি হজমেও সহায়তা করে। এটি গ্যাস, পেট ফাঁপা এবং বদহজমের মতো নানা সমস্যা কমাতে কার্যকরী।

হজমের উন্নতি

কারকিউমিন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ফ্রি র‌্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে কোষকে রক্ষা করে। বার্ধক্য প্রক্রিয়াও ধীর করতে পারে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের প্রদাহ, ব্রণ ও অন্য সমস্যা কমিয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা ও জেল্লা বাড়াতে পারে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি 

বেশ কয়েকটি গবেষণা অনুসারে, কারকিউমিন মস্তিষ্কের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের উন্নতিতে, মানসিক অবসাদ ও দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে।

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের অবস্থা

হলুদ জল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ।

রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ

হলুদ জল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সহায়ক হতে পারে, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ।

রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ

হলুদ বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে এবং শরীরের চর্বি কোষগুলোকে ভাঙতে সাহায্য করে। নিয়মিত হলুদ জল পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হতে পারে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা