এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে থাকে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।
পালং শাক
ফাইবার এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর মেথি পাতা শীতকালে অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে এবং শরীরকে গরম রাখতে সহায়ক।
মেথি শাক
এটি ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর ভাল উৎস। সর্ষে শাক খেলে হাড় মজবুত থাকে এবং হার্টের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। এর ঝাঁঝালো স্বাদ শীতকালে বেশ আরামদায়ক।
সর্ষে শাক
বাঁধাকপি (বিশেষত লাল বাঁধাকপি) ভিটামিন সি এবং এ-এর ভাল উৎস। এটি সর্দি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
কপি পাতা/ বাঁধাকপি
যদিও এটি গ্রীষ্মকালীন শাক। তারপরও যদি এটি শীতকালে পাওয়া যায় তা হলে খাওয়া ভাল। কারণ এটি ভিটামিন এবং মিনারেলের জন্য উপকারী।
কলমি শাক
শিমের বীজের পাশাপাশি শিম পাতাও পুষ্টিকর। এতে ফাইবার এবং অন্যান্য ভিটামিন থাকে যা শীতকালে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।
শিম পাতা
এটি আয়রন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ, যা শীতকালে রক্তাল্পতা দূর করতে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
নটে শাক
মুলোর পাতা ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
মুলো শাক
যদিও লেটুস সাধারণত স্যালাডে খাওয়া হয়, কিন্তু শীতে এটি খেলে এতে থাকা জলীয় অংশ শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।