29  September, 2025

কলকাতার রসগোল্লা দেবশ্রী কি নিজে রসগোল্লা খান?

TV9 Bangla Desk

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

রসগোল্লা মিষ্টিটা বাংলা গর্ব। এই মিষ্টি নিয়ে আস্ত একটা গানও আছে বাংলা ছবি ‘রক্ত লেখা’-এ। ১৯৯২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিতে অভিনয় করেছিলেন দেবশ্রী রায়। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

এক পকেটমারের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তিনিই ছিলেন ছবির নায়িকা। গানটি ছিল–‘আমি কলকাতার রসগোল্লা’। গেয়েছিলেন কবিতা কৃষ্ণমূর্তি।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

রাতারাতি জনপ্রিয় হয় গান এবং দেবশ্রীর নামের সঙ্গে রসগোল্লা কথাটাও জুড়ে যায়। আচ্ছা, দেবশ্রী নিজে এই মিষ্টি খেতে ভালবাসেন? টিভি নাইন বাংলাকে নিজেই সে কথা জানিয়েছিলেন দেবশ্রী।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

দেবশ্রী বলেছিলেন, “রসগোল্লা আমার প্রিয় মিষ্টি।” সঙ্গে এও জানিয়েছিলেন, কেবল তিনি খান না, তাঁর সারমেয় পোষ্যদেরও রসগোল্লা খাওয়ান। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

মিষ্টি নাকি কুকুরদের খাওয়াতে নেই। তাতে নাকি তাদের শরীর থেকে লোম ঝরে পড়ে। তবে দেবশ্রী বলেছিলেন, “আমাকে পশু চিকিৎসকেরাই রসগোল্লা খাওয়াতে বলেছেন। তবে কেবলমাত্র অ্যাসিডিটি হলেই। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

রসগোল্লা খেলে কুকুরদের হজমশক্তি বেড়ে যায়।” সঙ্গে দেবশ্রীর সংযোজন, ডায়েট করেন যাঁরা, তাঁরাও খেতে পারেন রসগোল্লা।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

একসঙ্গে অনেকগুলো রসগোল্লা খেতে পারেন দেবশ্রী। তাঁর প্রিয় নলেনগুঁড়ের রসগোল্লা। শীত এলেই খান। কলকাতার চেয়ে জেলার ছোট-ছোট দোকানে তৈরি রসগোল্লা তাঁর বেশি পছন্দ। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

কলকাতায় তাঁর বাড়ির পাশের মিষ্টির দোকানেও সুস্বাদু রসগোল্লা পাওয়া যায়। দেবশ্রীর বিশ্বাস, তিনি ছাড়া আর কেউ কলকাতার রসগোল্লা হতে পারবেন না।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

গানটির রিমেক তৈরি হয় দেব-রুক্মিণী অভিনীত ‘ককপিট’ ছবিতে। রুক্মিণী মৈত্র নাচেন গানের সঙ্গে। দেবশ্রী বলেছিলেন, “আমি ছাড়া কেউই ‘কলকাতার রসগোল্লা’ হতে পারবে না।"