05 October, 2025

জানেন কীভাবে নেনের প্রেমে পড়েছিলেন মাধুরী?

TV9 Bangla Desk

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

সত্যি বলতে গেলে তাঁর জীবনে প্রেমের অভাব ছিল না। একাধিক অভিনেতার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। কেবল অভিনেতা নন, ক্রিকেটার অজয় জাদেজার প্রেমেও পড়েছিলেন মাধুরী। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

শেষে তিনি বিয়ে করেছিলেন এক চিকিৎসককেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারতীয় বংশোদ্ভুত ডাক্তার শ্রীরাম নেনেকে মন দিয়ে বসেছেন মাধুরী। সেই বিয়ের এক অদ্ভুত কাহিনিও আছে। শুনলে অবাক হয়ে যাবেন।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

শ্রীরাম নেনে একজন চিকিৎসক। মাধুরী একজন প্রতিষ্ঠিত বলিউড অভিনেত্রী। কীভাবে মাধুরীর মতো সুন্দরী অভিনেত্রীর মন জয় করেছিলেন নেনে, তা এক অদ্ভুত কাহিনি। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

মাধুরী হলেন সেই অভিনেত্রী যাঁকে নিয়ে পাকিস্তানিরা বলেছিল, “আমরা কাশ্মীরের দিকে তাকাব না, যদি মাধুরীকে পেয়ে যাই”। সেই মাধুরীর জীবন জুড়ে রাজ করেন চিকিৎসক নেনে।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

এক সাক্ষাৎকারে মাধুরী বলেছিলেন, "নেনের সঙ্গে আমার এক কাজ়িনের বাড়িতে দেখা হয়। আমি ডাক্তারির কিছুই বুঝি না। আর নেনে সিনেমার। আমি যে একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী, তা নেনে জানতেনই না।"

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

তিনি আরও বলেন, "কেবল এইটুকু জেনেছিলেন, আমি অভিনয় করি। আমার কোনও ছবি তিনি দেখেননি। ফলে আমার জীবন সম্পর্কে তাঁর কোনও ধারণা ছিল না। আমিও তেমনই নেনের ডাক্তারির কিছুই বুঝি না।”

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

কথায় আছে, বিপরীত মেরু একে-অপরকে আকর্ষণ করে। ডঃ নেনে এবং মাধুরী দীক্ষিতের প্রেমটাও ঠিক সে রকমই। একজন লাইমলাইট থেকে দূরে। অন্যজন লাইমলাইটের কেন্দ্রবিন্দুতে।

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

 শেষে নেনেকেই বিয়ে করেন মাধুরী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেলেন সব ছেড়েছুড়ে। সেখানে জন্ম হল তাঁর তুই পুত্রের। একটা সময় পুত্রদের লালন-পালনে বিরাট সময় ব্যয় করেছিলেন মাধুরী। 

সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান। 

তাঁর সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে এক সাংবাদিক অবাক হয়ে দেখেছিলেন, স্বপ্নসুন্দরী এ ঘর থেকে ও ঘর বাচ্চাদের পিছনে ভাতের থালা নিয়ে ছুটছেন। সংসারী হয়ে গেলেও সিনেমায় কিন্তু ফেরত এসেছেন মাধুরী।