সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
ভারতের ধনীতম অভিনেতার নাম শাহরুখ খান। বর্তমানে বিশ্বের ধনী অভিনেতাও বটে। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ১২ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
তাঁর অভিনয় দক্ষতার জোরেই তিনি জায়গা করে নিয়েছেন বলিউডে। এবং অভিনয়ের মাধ্যমেই তিনি কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেন। কিন্তু এত সম্পদ নিয়ে কী করেন তিনি?
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
অবশ্যই তিনি ধনীদের মতো জীবনযাপন করেন। এ ছাড়াও তাঁর অর্থের একটা বিরাট অংশ বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে থাকেন শাহরুখ।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
শাহরুখ খান একজন দারুণ ব্যবসায়ী, এমন নয়। কিন্তু, তিনি যখন ঘুমোন, তখনও তাঁর উপার্জিত অর্থ কাজ করে যায়। আর এর কারণ, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর বিনিয়োগ।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
একজন সফল অভিনেতা হওয়ার পরও তাঁর বেশ কিছু ব্যবসা রয়েছে। তিনি তাঁর অর্থ বিনোদন জগৎ ছাড়াও স্পোর্টস ও এডুকেশন সেক্টরে বিনিয়োগ করেন।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
তাঁর নিজস্ব ফিল্ম প্রোডাকশন ও ডিস্ট্রিবিউশন সংস্থা রয়েছে। রেড চিলিস এন্টারটেনমেন্ট নামের এই সংস্থার পোস্ট প্রোডাকশন ও ভিসুয়াল এফেক্টস ইউনিট রয়েছে।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
এ ছাড়াও আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কলকাতা নাইট রাইডার্সের অংশীদারিত্বও রয়েছে তাঁর কাছে। অর্থাৎ, তাঁর সম্পদের পোর্টফোলিও রীতিমতো ডাইভার্সিফাই করেছেন তিনি।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
তাঁর নিজের কোনও সিনেমার জন্য তিনি কোনও ঋণ নেন না। তিনি নিজের খরচেই সিনেমা বানান। শাহরুখ খানের মতে ধার কথা থেকে বিরত থাকাই সবচেয়ে ভাল অভ্যাস।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
শাহরুখ খানের বাবার একটা রেস্তোরাঁ ছিল। যার অর্থ তিনি নিজে ব্যবসা বুঝতেন। কিন্তু এসআরকে সেভাবে ব্যবসা বোঝেন না। তিনি শুধুমাত্র নিজের প্যাশন ফলো করে।