সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
‘তুমি নহি সমঝোগি অঞ্জলি, কুছ কছ হোতা হ্যায়… ‘– সেই আইকনিক ডায়লগ, রাহুল-অঞ্জলির সেই কেমিস্ট্রি দর্শকের মনে ফিকে হয় না আজও।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
সিনেমাটি একদিনে তৈরি হয়নি। বহু মানুষের পরিশ্রম, ঘামের ফসল ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’। এই বিশেষ দিনে ফিরে দেখা সিনেমাটির এমন এক বিহাইন্ড দ্য সিন, যা শুনলে চমকে যেতেই পারেন আপনি।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
ছবিটিতে একটি বিখ্যাত গান ছিল ‘ইয়ে লড়কি হ্যায় দিওয়ানি’… ওই গানে বাইসাইকেল চালিয়ে আসছিলেন শাহরুখ-কাজল সাইকেল চালাতে গিয়ে আচমকাই রাস্তায় মুখ থুবড়ে পড়ে যান কাজল।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি। জ্ঞান ফিরতেই সে আর এক কাণ্ড! সাময়িকভাবে নিজের স্মৃতি হারিয়ে ফেলেন কাজল। তিনি কে, তাঁর নাম কী, কী করেন কিছুই মনে পড়ছিল না তাঁর। ইউনিটের সবাই বেশ চিন্তায় পড়ে যান কাজলকে নিয়ে।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
শুধুমাত্র একজনকেই চিনতে পারছিলেন কাজল। একজনের কথাই মনে ছিল তাঁর। তিনি আর কেউ নন, অজয় দেবগণ, কাজলের স্বামী তখন প্রেমিক।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
বেশ কিছুক্ষণ এভাবে থাকার পর অবশেষে সব মনে পড়তে শুরু করে কাজলের। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন বাকিরাও। তবে জানেন কি, ওই সময়েও কাজললে বিরক্ত করতে ছাড়েননি এসআরকে।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
কাজল পরবর্তীতে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, নিজের পরিচয় মনে করতে না পারা নায়িকাকে এসআরকে বলেছিলেন, তিনি হলেন একজন জুনিয়র আর্টিস্ট।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
কী আশ্চর্য! কাজলও বিশ্বাস করে নিয়েছিলেন সবটা। নিজেকে জুনিয়র আর্টিস্টই ভাবতে শুরু করেন তিনি। পরে যখন স্মৃতি ফিরে আসে তখন সকলের উপর বেজায় রেগে যান কাজল।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
সে যাই হোক, ছবিটি নিজে আজও মানুষের মনে জেগে ওঠে নস্টালজিয়া। শুধু কি সাধারণ? গতকাল অর্থাৎ রবিবার আয়োজিত এই ছবির বিশেষ স্ক্রিনিংয়ে এসে আবেগঘন হয়ে পড়েছিলেন খোদ শাহরুখ খানও।