সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
তিনি শ্রীদেবী কন্যা। বলিউডে এসেছেন বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল। ঝুলিতেও তাঁর বেশ কয়েকটি ছবি।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
যেকোনও অভিনেতার কাছে প্রসেনজিৎ অবশ্য়ই উদাহরণ হয়ে রয়েছেন। স্টারকিড হয়েও, সিনে কেরিয়ারে তাঁর লড়াইটা সহজ ছিল না।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
রক্তে যাঁর অভিনয় তাঁকে তো সিনেমার পর্দা জুড়ে ম্যাজিক দেখাতেই হত। সেটাই হল। এক সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কাণ্ডারী ছিলেন প্রসেনজিৎ।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
টলিউডের বক্স অফিসকে লক্ষ্মীলাভে এখনও একাই একশো তিনি।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
বহু ছবিতে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ। এখনও বক্স অফিস কাঁপাচ্ছেন। কিন্তু তাঁর সিনে কেরিয়ারে এমন তিন ছবি রয়েছে, যা কিনা তাঁর সিনে কেরিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
এই তিন ছবিতে দর্শকরা খুঁজে পেয়েছিল নতুন প্রসেনজিৎকে। সিনেমার পর্দায় মারকুটে কিংবা প্রেমিক নয়, বরং প্রসেনজিতের অন্যরকম অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়ে যান দর্শক।
প্রথম ছবিটি হল অটোগ্রাফ। পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের এই ছবি বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিল।
পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের দোসর। সাদা-কালো আবহে তৈরি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের এই ছবি, তাঁর নিজের কাছে সিনে কেরিয়ারের সেরা ছবি।
সলমনের খানের প্রেমিকার তালিকা বেশ লম্বা। কখনও সঙ্গীতা বিজলানি, তো কখনও সোমি আলি। কখনও আবার শিবার প্রেমে মত্ত হয়েছিলেন সল্লু মিয়াঁ। তবে ঐশ্বর্য রাইয়ের সমুদ্র নীল চোখেই যেন ট্রু লাভ খুঁজে পেয়েছিলেন বলিউডের দাবাং খান।
পরিচালক গৌতম ঘোষের মনের মানুষ। লালন ফকিরের জীবনের ছায়ায় তৈরি এই ছবি আজও বাংলা ছবির ইতিহাসের অন্যতম ছবি।