ইউরিক অ্যাসিড কমাতে চাইছেন? ঘুম থেকে উঠেই পান করুন এই ড্রিঙ্কস
TV9 Bangla
Credit - Pinterest, Canva
আজকাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি কার্যত সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায় প্রত্যেকের বাড়িতেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন এমন কেউ না কেউ রয়েছেন।
ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত
শুধু যে বয়স বাড়লে যে ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত হয়, এমনটা নয়। অনেক সময় ৪০-এর আগেও সমস্যা হতে পারে। বেশি প্রোটিনযুক্ত খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে।
প্রোটিনযুক্ত খাবারে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে
ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে গাঁটে গাঁটে মারাত্মক যন্ত্রণা শুরু হয়। ওই গাউটের যন্ত্রণা সহ্য করা বেশ কষ্টের। কিছু ঘরোয়া টোটকায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমানো যায়।
গাঁটে গাঁটে ব্যথা
প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা আছে। ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় আদা চা কার্যকরী। আদায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমায় এবং গাউটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
আদা চা
শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে লেবু জল। লেবুর রসে ভিটামিন সি আছে, যা ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমাতে কার্যকরী।
লেবু জল
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস জলে এক চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খেলে ভাল কাজ করে। এই পানীয় ওজন কমায় ও শরীর থেকে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বের করে দেয়।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার
আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে পারে। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস জলে এক চামচ আমলকির রস মিশিয়ে খান। দারুণ উপকার পাবেন।
আমলকির রস
ডায়াবেটিকদের সুগারের মাত্রা বশে রাখতে এই জল খেতে পারেন। যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও কমাতে পারে। ওজন কমানোর পাশাপাশি গাঁটের ব্যথা কমাতে ও হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে মেথি ভেজানো জল।