অনেকের ধারনা মাছ-মাংস-ডিম খেলে পেশি ও হাড় মজবুত হয়। নিরামিষ খাবারে থাকা পুষ্টি হাড়কে মজবুত করে।
আমিষ খাবারই কি শেষ কথা?
শুধু আমিষ খাবারেই পুষ্টি বেশি, তা নয়। নিরামিষ খাবার খেয়েও যে কেউ হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারেন।
নিরামিষ খাবার যখন হিরো
অনেকে দুধ পছন্দ করেন না। তারা টক দই খেতে পারেন। তাতে ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন বি১২-এর মতো স্বাস্থ্যকর উপাদান আছে। হাড় শক্তিশালী করার পাশাপাশি একাধিক রোগের ঝুঁকি কমায়।
টক দই
পালং, পুঁই থেকে শুরু করে লাউ, কুমড়ো, সর্ষে নানা ধরনের শাক রান্না হয় অনেকের বাড়ির হেঁশেলে। এই সব শাকে ক্যালশিয়াম ভরপুর। যা হাড় শক্তিশালী করে। সঙ্গে অন্ত্র ও ত্বকের জন্য উপকারী।
শাক
লেবুজাতীয় ফল, আঙুর, আনারসের মতো সাইট্রাস ফল হাড়ের জন্য বেশ উপকারী। এই ধরনের ফলে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন সি আছে। টক জাতীয় ফল খেলে হাড়ের সমস্যা মিটতে পারে।
সাইট্রাস জাতীয় ফল
প্রতিদিন সকালে এক মুঠো আমন্ড খান। হাড়ের সমস্যা এড়ানো যাবে। এই বাদামে আছে প্রোটিন, ক্যালশিয়ামের পাশাপাশি পটাশিয়াম। যা হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধে সাহায্য করে।
আমন্ড
আমন্ডের পাশাপাশি আখরোট, কাজু, কিশমিশের মতো ড্রাই ফ্রুটস হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। যা নিয়মিত খেলে একাধিক রোগের ঝুঁকিও এড়াতে পারবেন যে কেউ।