এর ফলে তরুণদের মধ্যে কাজের চাপ বাড়ছে। একদিকে ব্যক্তিগত সমস্যা, অপরদিকে সামাজিক চাপ বৃদ্ধি। যার ফলে উদ্বেগ, বিষণ্ণতা এমনকি হৃদরোগও দেখা দিচ্ছে।
পরিবর্তিত জীবনযাত্রা
অল্প বয়সে অনেক ছেলে মেয়ে খারাপ অভ্যাসে আসক্ত হয়ে পড়ে। ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান করলে রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। হৃদপিণ্ডের পেশি দুর্বল হয়ে যায়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
খারাপ নেশা
কোকেন ও অ্যাম্ফিটামিনের মতো ওষুধ যদি নিয়মিত কেউ খান, তা হলে সরাসরি হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এগুলো হৃদস্পন্দনের ছন্দকে ব্যাহত করে।
হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা
রক্তনালীকে মারাত্মকভাবে সংকুচিত করে, পাশাপাশি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, উচ্চ কোলেস্টেরল ও স্থূলতার মতো দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে
যদি পরিবারের কেউ অল্প বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তা হলে পরিবারের বাকি সদস্যদেরও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
বংশানুক্রমিক
অল্প বয়সে এই সকল ছোটোখাটো স্বাস্থ্য সমস্যাকে সকলেই উপেক্ষা করে। সময়মতো চিকিৎসা না হলে অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়। যার ফলে জীবন হারানোর ঝুঁকি মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়।
স্বাস্থ্য সমস্যা উপেক্ষা
বেহিসেবি জীবনযাত্রার ফলে অকালে অনেক প্রাণ ঝরে যাচ্ছে। হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনও হৃদরোগ হওয়া আটকাতে জীবনযাত্রায় বদল আনতে হবে।
অকালে ঝরে যাচ্ছে প্রাণ
অল্প বয়সে যদি কারও হৃদরোগ ধরা পড়ে, তা হলে চিকিৎসকের সঠিক পরামর্শ নিয়ে জীবনযাপন করা প্রয়োজন।