এতে থাকা ফাইবার ও ভিটামিন শরীরকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে এবং শক্তি জোগায়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শীতকালের সাধারণ অসুখ-বিসুখ কমাতে সাহায্য করে।
আপেল
এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরে কোলাজেন তৈরি বাড়ায় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত খেলে ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়াল আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
মরসুমি লেবু
আঙুরের ফ্ল্যাভোনয়েড ও ভিটামিন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিক রাখে। এছাড়া এটি শরীরের ক্লান্তি কমিয়ে মরসুমি সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।
আঙুর
ভিটামিন সি-তে সমৃদ্ধ পেয়ারা ঠান্ডা-জ্বরের ঝুঁকি কমাতে কার্যকর। এর ফাইবার হজম ভাল রাখে, যা ইমিউন সিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করে।
পেয়ারা
ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়ামসহ নানা উপাদান শরীরের প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত কিউই খেলে শীতকালীন ক্লান্তি ও দুর্বলতাও কমে।
কিউই
ভিটামিন সি-তে ভরপুর এই ফল সর্দি-কাশির বিরুদ্ধে শরীরকে দ্রুত লড়াই করতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান কোষের ক্ষয় রোধ করে ইমিউনিটি শক্ত রাখে।
কমলালেবু
প্যাপেইন এনজাইম হজমশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সংক্রমণ প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে।
পেঁপে
অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত শুদ্ধ করে ও ইমিউন সেল সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
বেদানা
এতে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ভাইরাস-বাহিত অসুখ থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত খেলে ত্বক, রক্ত ও ইমিউন সিস্টেম ভাল থাকে।