12 NOVEMBER, 2025

হজম ও ইমিউনিটি বাড়াতে শীতে খান এই বিশেষ খাবারগুলো

Image Credits:  Getty Images, Pinterest

TV9 Bangla Desk

দই বা প্রোবায়োটিক ড্রিঙ্কে থাকে 'গুড ব্যাকটেরিয়া', যা হজমে সাহায্য করে ও গাট ফ্লোরা ব্যালান্স রাখে। শীতেও দিনে এক বাটি দই খাওয়া খুব উপকারী।

দই বা প্রোবায়োটিক খাবার

আচার, কিমচি, সাওয়ারক্রাউট বা কানজি এই ফার্মেন্টেড খাবারগুলোতে প্রাকৃতিকভাবে থাকা ব্যাক্টেরিয়া অন্ত্রের উপকার করে। এগুলো হজমশক্তি বাড়ায় ও গ্যাসের সমস্যা কমায়।

ফার্মেন্টেড খাবার

গাজর, বিট, আপেল, কমলা বা ব্রকলির মতো খাবারে থাকে ডায়েটারি ফাইবার, যা অন্ত্র পরিষ্কার রাখে ও মলত্যাগে সহায়তা করে। ফাইবার গাটের উপকারী ব্যাকটেরিয়ার খাদ্য হিসেবেও কাজ করে।

আঁশযুক্ত সবজি ও ফল

এই দুই উপাদান শীতে শুধু ঠান্ডা দূর করে না, বরং গাটে প্রদাহ কমিয়ে হজমতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে। আদা-রসুনে থাকা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ অন্ত্রকে সংক্রমণমুক্ত রাখে।

আদা ও রসুন

ওটস, ব্রাউন রাইস, জোয়ার, বাজরা ইত্যাদি খাবারে থাকে প্রিবায়োটিক ফাইবার, যা অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে ও হজমের গতি বাড়ায়।

হোল গ্রেইন বা সম্পূর্ণ শস্যদানা

এই প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারগুলো সহজে হজম হয় এবং গাটে ভাল ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। শীতের দুপুরে গরম ডালের স্যুপ হতে পারে হজমের জন্য আদর্শ।

মুগ ডাল ও ছোলা জাতীয় খাবার

শীতকালে জল কম খাওয়ার প্রবণতা থাকে, যা গাট হেলথের জন্য ক্ষতিকর। তাই নিয়মিত হালকা গরম জল বা আদা-তুলসী চা খেলে পাচনপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে।

হালকা গরম জল ও হার্বাল চা

আখরোট, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিডে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ফাইবার, যা গাটের প্রদাহ কমায় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের ভারসাম্য বজায় রাখে।

বাদাম ও বীজজাতীয় খাবার

হলুদের কারকিউমিন এবং ঘি’র হেলদি ফ্যাট একসঙ্গে গাটের স্বাস্থ্য মজবুত করে। এগুলো শরীরের প্রদাহ কমিয়ে হজমের পরিবেশ উন্নত করে।

হলুদ ও ঘি