কেশরের রঙ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ওপর একটি হালকা উজ্জ্বল স্তর তৈরি করে, ফলে মুখে স্বাভাবিক গ্লো আসে। নিয়মিত ব্যবহার করলে নিস্তেজ ত্বকও প্রাণ ফিরে পায়।
প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়ায়
কেশরে থাকা সক্রিয় উপাদান মেলানিন উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যা দাগ, ট্যান ও বয়সের কারণে হওয়া কালো ছাপ কমায়। এতে ত্বক আরও সমান দেখায়।
দাগছোপ ও পিগমেন্টেশন হালকা করে
কেশরের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণ ব্যাকটেরিয়া রুখে দেয়, যা ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। পাশাপাশি লালচে ভাবও কমে যায়।
ব্রণ কমাতে সাহায্য করে
কেশর মাস্ক ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং স্কিনকে শক্তিশালী করে। এতে ড্রাই স্কিন নরম ও নমনীয় হয়।
রুক্ষ ও শুষ্ক ত্বক মসৃণ করে
ট্যান, দাগ ও রঙের অসমতা দূর করে ত্বকের স্বাভাবিক রঙ ফুটিয়ে তোলে। ফলে পুরো মুখ সমান উজ্জ্বল দেখায়।
অসমান স্কিন টোন ঠিক করে
সংবেদনশীল ত্বকে কেশর একটি শান্তিদায়ক প্রভাব ফেলে। রোদ, ধুলো বা অ্যালার্জির কারণে হওয়া লালচে ভাবও কমতে সাহায্য করে।
ইনফ্লামেশন ও জ্বালা-পোড়া কমায়
অ্যান্টি এজিং গুণ ত্বকের কোলাজেন তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে সূক্ষ্ম রেখা ও বলিরেখা কম দেখা যায়। ত্বক হয় টানটান ও উজ্জ্বল।
বার্ধক্যের লক্ষণ কমায়
রোদে পোড়া ত্বক দ্রুত পুনরুদ্ধারে কেশর সহায়তা করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের কোষ মেরামত করতে সাহায্য করে।
ট্যান ও রোদে পোড়া ত্বক ঠিক করে
নিয়মিত কেশর মাস্ক ব্যবহারে স্কিন টেক্সচার উন্নত হয়, মৃত কোষ দূর হয় এবং ত্বক হয় আরও কোমল ও উজ্জ্বল।