প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি-এর একটি চমৎকার উৎস। ডিম পোচ, ওমলেট বা সেদ্ধ করে খেলে শীতকালে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে এবং পেশি গঠনে সাহায্য করে।
ডিম
সুজি দিয়ে তৈরি উপমা একটি হালকা এবং সহজে হজমযোগ্য খাবার। এতে বিভিন্ন সবজি (যেমন গাজর, মটরশুঁটি) যোগ করে এর পুষ্টিগুণ বাড়ানো যেতে পারে।
উপমা বা সুজি
পালং, মেথি বা মুলো দিয়ে তৈরি পরোটা শীতে খুবই জনপ্রিয়। তবে, এটি হালকা তেলে সেঁকা উচিত। সঙ্গে দই বা আচার নিতে পারেন।
পরোটা বা চাপাটি সবজির সঙ্গে
এটি ফাইবার সমৃদ্ধ এবং এটি হজমের জন্য খুব ভাল। গরম দুধে বা জলে তৈরি ওটস শরীরের উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে মধু, ফল এবং ড্রাই ফ্রুটস মিশিয়ে পুষ্টি বাড়াতে পারেন।
ওটস বা ওটমিল
গরম দুধের সঙ্গে কর্নফ্লেক্স বা মিউসলি একটি দ্রুত তৈরি করা যায় এমন বিকল্প। সকালে এক কাপ হট চকোলেটও দ্রুত উষ্ণতা যোগাতে পারে।
হট চকোলেট বা গরম দুধের সঙ্গে কর্নফ্লেক্স
খুব বেশি ঠান্ডা লাগলে সবজি দিয়ে তৈরি হালকা মশলাযুক্ত গরম খিচুড়ি একটি আরামদায়ক ব্রেকফাস্ট হতে পারে। এটি সহজে হজম হয় এবং শরীরকে গরম রাখে।
খিচুড়ি
কিছু সবজির (যেমন টমেটো, পালং) গরম স্যুপ বা চিকেন ব্রথ ব্রেকফাস্টে পান করলে দ্রুত শরীর উষ্ণ হয় এবং জলীয় অংশের ভারসাম্য বজায় থাকে।
স্যুপ বা ব্রথ
ফলের সঙ্গে চিয়া সিডস, ফ্ল্যাক্স সিডস ও আমন্ড মিশিয়ে বানানো স্মুদি শরীরকে প্রয়োজনীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। তবে, স্মুদি খুব বেশি ঠান্ডা হওয়া উচিত নয়।
বীজ ও বাদামযুক্ত স্মুদি
যদিও এটি তুলনামূলকভাবে ভারী খাবার, তবুও তীব্র ঠান্ডায় আলুর পরোটা মাঝে মাঝে খাওয়া যেতে পারে, কারণ আলু শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে।