প্রথমে সালফেট-ফ্রি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভাল করে ধুয়ে নিন। এর ফলে মাথার ত্বকে ও চুলে জমে থাকা ময়লা, ধুলো, তেল সব দূর হবে।
দিন ১ – গভীর পরিষ্কার
অ্যাভোকাডো, দই আর মধু মিশিয়ে একখানা হেয়ার মাস্ক বানিয়ে নিন। তা লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে চুল হবে নরম ও মোলায়েম।
দিন ২ – পুষ্টিকর হেয়ার মাস্ক
নারকেল তেল বা বাদাম তেল হালকা গরম করে স্কাল্পে ভাল করে ম্যাসাজ করুন। এর ফলে মাথার ত্বকে রক্তসঞ্চালন বাড়বে, চুলের গোড়াও শক্ত হবে।
দিন ৩ – তেল মালিশ
শ্যাম্পুর পর গ্রিন টি বা মেথি ভেজানো জল দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে। চুলে এটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করবে।
দিন ৪ – ভেষজ পদার্থ দিয়ে ধোয়া
প্রতিদিনের খাবারে রাখতে হবে ভিটামিন-ই, ওমেগা–৩ ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার (যেমন - ডিম, মাছ, বাদাম, বীজ ও শাকসবজি)। স্বাস্থ্যকর ডায়েট মানলে প্রভাব সরাসরি চুলে পড়ে।
দিন ৫ – ভেতর থেকে পুষ্টি
স্ট্রেস ও কম ঘুমের ফলে চুল ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে যায়। তাই অন্তত ৭–৮ ঘণ্টা ভাল করে ঘুমোলে চুলে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে আসে।
দিন ৬ – পর্যাপ্ত ঘুম
চুলে ভাল করে অ্যালোভেরা জেল বা সিরাম হালকা করে লাগাতে হবে। এর ফলে চুল মসৃণ হবে, সেইসঙ্গে জেল্লাও ফিরে আসবে।