শীত আসার আগেই ইমিউনিটি বুস্ট, যে ৯ খাবার সুস্থতার হাতিয়ার!
Image Credits: Pinterest, Canva
TV9 Bangla Desk
ভিটামিন সি-এর অন্যতম সেরা উৎস। এটি শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষমতা বাড়ায়।
আমলকি
এর সক্রিয় উপাদান 'কারকিউমিন' শক্তিশালী প্রদাহনাশক এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। রাতে গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে পান করা খুব উপকারী।
হলুদ
আদাতে থাকা জিঞ্জেরল উপাদানটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রদাহনাশক গুণ বহন করে। এটি হজমশক্তি বাড়াতে এবং সর্দি-কাশির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
আদা
রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক সালফার-যুক্ত যৌগ, যা ইমিউন সিস্টেমকে উদ্দীপিত করে এবং ভাইরাস ও ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
রসুন
কমলালেবু, পাতিলেবু, মুসাম্বি লেবু ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য জরুরি।
টক জাতীয় ফল
নানা বীজ, তিল, আমন্ড ও আখরোট জিঙ্ক এবং ভিটামিন ই-এর ভাল উৎস। এই দুটি উপাদানই শক্তিশালী ইমিউন তন্ত্রের জন্য প্রয়োজন।
বাদাম ও বীজ
ঘি-তে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং বিউটারিক অ্যাসিড থাকে, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। শরীরের অধিকাংশ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্ত্রেই তৈরি হয়।
ঘি
এগুলো বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ-তে ভরপুর। ভিটামিন এ শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ।
মিষ্টি আলু ও গাজর
তুলসী আয়ুর্বেদিক ভেষজ। যা ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়া বা চা বানিয়ে পান করলে শীতকালীন রোগ থেকে সুরক্ষা মেলে।