সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক চামচ ঘি খাওয়ার প্রথা মোটেও নতুন নয়। আয়ুর্বেদে বহু শতাব্দী ধরে ঘি-কে বলা হয়েছে অমৃতের সমান। দেহ, মনের ভারসাম্য রাখতে কার্যকরী ঘি।
ঘুম থেকে উঠেই ঘি খাওয়া ভাল না খারাপ?
ঘি-র মধ্যে থাকা ওমেগা–৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং মুড ভাল রাখতে কার্যকর। সকালে ঘি খাওয়ার অভ্যাস মানসিক ক্লান্তি দূর করে সারাদিনে রাখে এনার্জেটিক।
মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর জন্য টনিক
ঘি প্রাকৃতিক ডিটক্সিফায়ার। এটি লিভারকে শক্তিশালী করে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। ফলে চেহারায় ফুটে ওঠে এক বিশেষ উজ্জ্বলতা।
শরীর থেকে টক্সিন বের করে
বিশেষজ্ঞদের মতে যারা স্থূলকায়, উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে, ডায়াবেটিস রয়েছে, সেই সকল ব্যক্তিদের জন্য ঘি খাওয়া ভাল নয়।
কারা ঘি খাবেন না?
বিশেষজ্ঞদের মতে খালি পেটে এক চামচ ঘি রোগাদের জন্য উপকারী। এটি খেলে ত্বক থেকে শুরু করে হজম সবকিছুর উন্নতি হয়।
কাদের জন্য ভাল?
ঘি এর মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। যা ত্বকের যে কোনওরকম অ্যালার্জি হওয়া আটকায়। ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য় করে।
ত্বকের অ্যালার্জি আটকায়
ঘি হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। এতে বিউটারিক অ্যাসিড থাকে। যা অন্ত্রে স্বাস্থ্য ভাল রাখে। প্রদাহ কমাতে সাহায্য় করে।
হজমশক্তি উন্নত করে
ঘি যতই ত্বক ও হজমের জন্য ভাল হোক না কেন, বিশেষজ্ঞদের মতে সীমিত পরিমাণে ঘি খেতে হবে।