17 September, 2025

AI-এর যুদ্ধে কীভাবে টিকে থাকবেন ময়দানে?

Image Credits: Nano Banana

TV9 Bangla Desk

১৮৫৯ সালে চার্লস ডারউইনের দিয়েছিলেন বিবর্তনবাদের তত্ত্ব। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট’-এর। বাংলা করলে দাঁড়ায়, যোগ্যতমের উদবর্তন।

একই তত্ত্ব যেমন খাটে জীবনযুদ্ধের ক্ষেত্রেও। তেমনই এই একই তত্ত্ব দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া যায় কী হতে চলেছে আগামীর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুদ্ধে।

এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর আগামীর প্রযুক্তি নেই। এহেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বদান্যতায় ইতিমধ্যেই ছাঁটাই হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।

গুগল ডিপমাইন্ডের সিইও ডেমিস হাসাবিকের বক্তব্য এখনই এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো প্রযুক্তিকে সঙ্গী করে চলতে না পারলে আগামীতে আলোর অভাব হবেই।

ডেমিসের আরও একটি পরিচয় রয়েছে। তিনি ২০২৪ সালে কেমিস্ট্রিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।

তিনি বলছেন, আজ দাঁড়িয়ে ১০ বছর পর কী হবে তা বলা শুধু কঠিনই নয়, এক কথায় অসম্ভব। কারণ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খুব দ্রুত বদলাচ্ছে।

ডেমিস মনে করছেন আগামী ১০ বছরের মধ্যেই গুগল এজিআই তৈরি করে ফেলতে পারবে। এজিআই বা আর্টিফিসিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স আসলে এআই-এর এমন এক রূপ যা মানুষের মতো যুক্তি দিতে পারে বা বিশ্লেষণ করতে পারে।

তবে তিনি ‘মেটা-স্কিল’-এর উপ জোর দেওয়ার কথা বলেন। অর্থাৎ, এমন ক্ষমতার উপর জোর দিতে বলেন, যা কোনও মানুষকে জটিল, দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে সারভাইভ করতে সাহায্য করে।

মানুষকে রোজই শিখতে হবে, সেই কথা বলেন ২০২৪ সালের রসায়নে নোবেলজয়ী। গোটা কর্মজীবন জুড়ে নতুন নতুন বিষয় শুধু শিখেই যেতে হবে, বলেন তিনি।