এই শীতের ছুটিতে অন্যতম সেরা আকর্ষণ হতে চলেছে বোটানিক্যাল গার্ডেন। ৬ বছর আগেও বোটিং হত বোটানিক্যাল গার্ডেনের কিংস লেকে। টেন্ডার সমস্যায় ২০১৭ সালে বন্ধ হয় বোটিং। তারপর জমছিল একরাশ জলজ উদ্ভিদ। বিশাল এই জলাশয়ে জলের তলার আগাছা পরিষ্কার হয়ে পড়ছিল একটা বড় সমস্যা। বোটিং চললে তা পরিষ্কার হত সহজেই। জলাশয় পরিষ্কার রাখতেই আবার শুরু হচ্ছে বোটিং।
২৩৬ বছরের পুরনো এই বাগানের নাম একসময়ে ছিল কোম্পানির বাগান। তারপর নাম হয় রয়্যাল বোটানিক গার্ডেন। গার্ডেনের তৎকালীন অধিকর্তা ছিলেন স্যার জর্জ কিং। তাঁর পরামর্শেই প্রতিষ্ঠিত হয় বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। এই কিংস লেক তাঁর নামেই। সেই লেকেই আবার শুরু হচ্ছে পেডাল বোটিং। প্রবেশ মূল্য ৩০ টাকা। সেই এন্ট্রি ফি ছাড়াও এই পেডাল বোটিংয়ের জন্য কাটতে হবে আলাদা টিকিট। জলে ভেসে ভেসে ঘোরা যাবে পাক্কা আধ ঘণ্টা। বোটিংয়ের জন্য দরপত্রের কাজ প্রায় শেষ। তৈরি হচ্ছে টিকিট কাউন্টার।
এই শীতের ছুটিতে অন্যতম সেরা আকর্ষণ হতে চলেছে বোটানিক্যাল গার্ডেন। ৬ বছর আগেও বোটিং হত বোটানিক্যাল গার্ডেনের কিংস লেকে। টেন্ডার সমস্যায় ২০১৭ সালে বন্ধ হয় বোটিং। তারপর জমছিল একরাশ জলজ উদ্ভিদ। বিশাল এই জলাশয়ে জলের তলার আগাছা পরিষ্কার হয়ে পড়ছিল একটা বড় সমস্যা। বোটিং চললে তা পরিষ্কার হত সহজেই। জলাশয় পরিষ্কার রাখতেই আবার শুরু হচ্ছে বোটিং।
২৩৬ বছরের পুরনো এই বাগানের নাম একসময়ে ছিল কোম্পানির বাগান। তারপর নাম হয় রয়্যাল বোটানিক গার্ডেন। গার্ডেনের তৎকালীন অধিকর্তা ছিলেন স্যার জর্জ কিং। তাঁর পরামর্শেই প্রতিষ্ঠিত হয় বোটানিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। এই কিংস লেক তাঁর নামেই। সেই লেকেই আবার শুরু হচ্ছে পেডাল বোটিং। প্রবেশ মূল্য ৩০ টাকা। সেই এন্ট্রি ফি ছাড়াও এই পেডাল বোটিংয়ের জন্য কাটতে হবে আলাদা টিকিট। জলে ভেসে ভেসে ঘোরা যাবে পাক্কা আধ ঘণ্টা। বোটিংয়ের জন্য দরপত্রের কাজ প্রায় শেষ। তৈরি হচ্ছে টিকিট কাউন্টার।