AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

5
Election 2025 Election 2025

নির্বাচনের ফলাফল 2025

'বিহারে আগের থেকেও বেশি ভোট পাবে বিজেপি', আত্মবিশ্বাসী প্রহ্লাদ যোশী

'বিহারে আগের থেকেও বেশি ভোট পাবে বিজেপি', আত্মবিশ্বাসী প্রহ্লাদ যোশী

এবার ভোটে জিতলে কে বসবেন বিহারের গদিতে? উত্তর দিলেন অমিত শাহ

এবার ভোটে জিতলে কে বসবেন বিহারের গদিতে? উত্তর দিলেন অমিত শাহ

৬ মন্ত্রীকে টিকিট, বাদ ১৬ বিধায়ক, ১০১ জন প্রার্থীর নামই ঘোষণা বিজেপির

৬ মন্ত্রীকে টিকিট, বাদ ১৬ বিধায়ক, ১০১ জন প্রার্থীর নামই ঘোষণা বিজেপির

সব পরিবারে সরকারি চাকরি, বিহার ভোটের আগে বিরাট ঘোষণা তেজস্বীর

সব পরিবারে সরকারি চাকরি, বিহার ভোটের আগে বিরাট ঘোষণা তেজস্বীর

'১৫টি আসন না দিলে, নির্বাচনেই লড়ব না', ভোটের আগেই BJP-কে হুমকি শরিকের

'১৫টি আসন না দিলে, নির্বাচনেই লড়ব না', ভোটের আগেই BJP-কে হুমকি শরিকের

লজ্জিত চিরাগ! বিহারে ভোটের আগেই ভাঙছে NDA জোট?

লজ্জিত চিরাগ! বিহারে ভোটের আগেই ভাঙছে NDA জোট?

চিরাগের উপর আস্থা মোদীর, ভরসা করতে পারছেন নীতীশকে? বিহারে 'খেলা' শুরু

চিরাগের উপর আস্থা মোদীর, ভরসা করতে পারছেন নীতীশকে? বিহারে 'খেলা' শুরু

'ভুল প্রমাণ হলে রাজনীতি ছেড়ে দেব', ভোটের আগেই বড় ভবিষ্যদ্বাণী PK-র

'ভুল প্রমাণ হলে রাজনীতি ছেড়ে দেব', ভোটের আগেই বড় ভবিষ্যদ্বাণী PK-র

দিল্লিতে কেজরীবালের মান বাঁচাল মুসলিমরা! কী এমন করল তারা?

দিল্লিতে কেজরীবালের মান বাঁচাল মুসলিমরা! কী এমন করল তারা?

২,৫৯,৬৭,৩৬,০৯০ টাকার সম্পত্তি! দিল্লির সবথেকে ধনী প্রার্থীকে চিনে নিন

২,৫৯,৬৭,৩৬,০৯০ টাকার সম্পত্তি! দিল্লির সবথেকে ধনী প্রার্থীকে চিনে নিন

পালাবদল হতেই সিল দিল্লির সচিবালয়, আরও বড় বিপদে কেজরীবাল?

পালাবদল হতেই সিল দিল্লির সচিবালয়, আরও বড় বিপদে কেজরীবাল?

'অন্তর থেকে কৃতজ্ঞ', দিল্লিতে পদ্ম ফুটতেই বড় গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রী

'অন্তর থেকে কৃতজ্ঞ', দিল্লিতে পদ্ম ফুটতেই বড় গ্যারান্টি প্রধানমন্ত্রী

ঠিক কী কারণে ধ্বসে গেল আপ? সত্যিটা বলে দিলেন কেজরীবালের পুরনো সঙ্গী

ঠিক কী কারণে ধ্বসে গেল আপ? সত্যিটা বলে দিলেন কেজরীবালের পুরনো সঙ্গী

'নাম একটা স্তর পর্যন্তই সাহায্য করে', বড় কথা প্রবেশ ভর্মার দুই কন্যার

'নাম একটা স্তর পর্যন্তই সাহায্য করে', বড় কথা প্রবেশ ভর্মার দুই কন্যার

গড়ল হাটট্রিক! যা আপ পারল না, তা দিল্লির ভোটে করে দেখাল কংগ্রেস

গড়ল হাটট্রিক! যা আপ পারল না, তা দিল্লির ভোটে করে দেখাল কংগ্রেস

দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন

দিল্লির মসনদে বসবে কে? চড়ছে রাজনীতির পারদ। গত ১০ বছর দিল্লিতে ক্ষমতায় রয়েছে অরবিন্দ কেজরীবালের আম আদমি পার্টি। এবার আপের সঙ্গে জোর টক্কর বিজেপির। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লির ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। ফল ঘোষণা হবে ৮ ফেব্রুয়ারি। দিল্লিতে সরকার গঠনে প্রয়োজন ৩৬ জন বিধায়কের সমর্থন।

এর আগে ২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল। ফল ঘোষণা হয়েছিল ১১ ফেব্রুয়ারি। পাঁচ বছর আগে নির্বাচনে আপ পেয়েছিল ৬২টি আসন। আর বিজেপি জিতেছিল ৮টি আসন। কংগ্রেস-সহ অন্য কোনও দল খাতা খুলতে পারেনি। এবারও কি আপ ও বিজেপির মধ্যেই লড়াই হতে চলেছে? রাজনীতির কারবারিরা এই নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন। এবারের নির্বাচনে আপের বিরুদ্ধে আবগারি নীতি দুর্নীতি মামলাকে হাতিয়ার করে প্রচারে নেমেছে বিজেপি। তবে ফের সরকার গঠনে আশাবাদী কেজরীবাল।

 

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪

১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন হয় সাত দফায়। ৪ জুন ফল ঘোষণা হয়। ৭ জুন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সরকার গঠনের আবেদন জানান নরেন্দ্র মোদী। বিজেপি, জেডিইউ, তেলুগু দেশম পার্টি-সহ এনডিএ-র সব শরিক মিলে সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সংখ্যার চেয়ে বেশি আসন পায়।

চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে দেশে মোট ভোটারের সংখ্যা ৯৬ কোটি ৮০ লক্ষ। ৬৪ কোটি ২০ লক্ষ ভোটার ভোট দেন। তার মধ্যে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩১ কোটি ২০ লক্ষ। চব্বিশের নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পায় বিজেপি। তারা ২৪০টি আসন জেতে। কংগ্রেস পায় ৯৯টি আসন।

২০১৯ সালেও মোট সাত দফায় নির্বাচন হয়েছিল। ভোটগ্রহণ পর্ব চলেছিল ১১ এপ্রিল থেকে ১৯ মে পর্যন্ত। আর ভোটের রেজাল্ট এসেছিল ২৩ মে। ২০১৯ সালের ভোটে গোটা দেশে ভোটার ছিলেন মোট প্রায় ৯১ কোটি ২০ লাখ। তাঁদের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হয়েছিলেন ৬৭ শতাংশ ভোটার। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৩৭.৩৬ শতাংশ ভোট। আর কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছিল মাত্র ১৯.৪৯ শতাংশ ভোট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ম্যাজিকে ভর করে টানা দু’বার লোকসভা ভোটে ব্যাপক সাফল্য পায় বিজেপি। চব্বিশেও সরকার গঠন করল বিজেপি।

লোকসভার একটি পূর্ণ টার্মের কার্যকালের মেয়াদ থাকে পাঁচ বছর। সেই পাঁচ বছরের মেয়াদ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে ভোট করাতে হয়। এক্ষেত্রে কমিশনকে ভোটের তারিখ এমনভাবে স্থির করতে হয়, যাতে কোনওভাবেই সংবিধান নির্ধারিত সময়সীমাকে না ছাপিয়ে যায়। পাশাপাশি প্রার্থীরা যাতে ভোটের প্রচারের জন্য পর্যাপ্ত সময় পান, সেদিকেও নজর রাাখতে হয় এবং সাধারণভাবে নির্বাচন ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনের তারিখের ব্যবধান রাখতে হয় প্রায় ৪০-৪৫ দিন।