
জিতেও ধাক্কা কংগ্রেসে, উপমুখ্যমন্ত্রীর দাবি শুনলেনই না হেমন্ত সোরেন!

'বিশ্বাস করতে পারছি না আমার সঙ্গে এমন করল...', কীসে দুঃখ পেলেন উদ্ধব?

'ইন্দিরা' ফিরে এলেন, কংগ্রেস এবার কার হাতে?

তাঁর মস্তিষ্ক প্রসূত লড়কি-বহেন, মুখ্যমন্ত্রী পদ চাই-ই চাই শিন্ডের

মহারাষ্ট্রে মহাযুতির জয়ের কারণ কী? মোদী বললেন...

ভুলল 'বিশ্বাসঘাতকতা', কোন ম্যাজিকে মহারাষ্ট্রের মসনদ ফের শিন্ডেরা?

ব্যর্থ বিজেপির অনুপ্রবেশ ইস্যু, জেল খাটা হেমন্তেই কেন ভরসা ঝাড়খণ্ডের?

'কুছ তো গড়বড় হ্যায়', মহাযুতির ফলে 'আঁশটে' গন্ধ পাচ্ছেন সঞ্জয় রাউত!

একঘরে একনাথ, মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রী হবেন ফড়ণবীসই? জোরাল হচ্ছে দাবি

ফল প্রকাশের আগেই প্রার্থীদের এই কাগজে সই করাচ্ছে মহা বিকাশ আগাড়ি

প্রথম পরীক্ষাতেই ফুলমার্কস প্রিয়ঙ্কার? ৬০,০০০ বেশি ভোটে এগিয়ে ওয়েনাডে

মহাযুতি নাকি মহা বিকাশ আগাড়ি? কার প্রতি আস্থা রাখবে মহারাষ্ট্রবাসী?

ঝাড়খণ্ডে গেরুয়া ঝড় নাকি কামব্যাক করবেন হেমন্ত সোরেনই? রাত পোহালেই ফল

বুথফেরত সমীক্ষায় কার পালে লাগল হাওয়া? মহারাষ্ট্রে মসনদ দখল করবে কারা?

এবার বিটকয়েনে দুর্নীতি? ভোটের মুখে মারাত্মক অভিযোগ শরদ কন্যার বিরুদ্ধে
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন
দিল্লির মসনদে বসবে কে? চড়ছে রাজনীতির পারদ। গত ১০ বছর দিল্লিতে ক্ষমতায় রয়েছে অরবিন্দ কেজরীবালের আম আদমি পার্টি। এবার আপের সঙ্গে জোর টক্কর বিজেপির। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লির ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। ফল ঘোষণা হবে ৮ ফেব্রুয়ারি। দিল্লিতে সরকার গঠনে প্রয়োজন ৩৬ জন বিধায়কের সমর্থন।
এর আগে ২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল। ফল ঘোষণা হয়েছিল ১১ ফেব্রুয়ারি। পাঁচ বছর আগে নির্বাচনে আপ পেয়েছিল ৬২টি আসন। আর বিজেপি জিতেছিল ৮টি আসন। কংগ্রেস-সহ অন্য কোনও দল খাতা খুলতে পারেনি। এবারও কি আপ ও বিজেপির মধ্যেই লড়াই হতে চলেছে? রাজনীতির কারবারিরা এই নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন। এবারের নির্বাচনে আপের বিরুদ্ধে আবগারি নীতি দুর্নীতি মামলাকে হাতিয়ার করে প্রচারে নেমেছে বিজেপি। তবে ফের সরকার গঠনে আশাবাদী কেজরীবাল।
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪
১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন হয় সাত দফায়। ৪ জুন ফল ঘোষণা হয়। ৭ জুন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সরকার গঠনের আবেদন জানান নরেন্দ্র মোদী। বিজেপি, জেডিইউ, তেলুগু দেশম পার্টি-সহ এনডিএ-র সব শরিক মিলে সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সংখ্যার চেয়ে বেশি আসন পায়।
চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে দেশে মোট ভোটারের সংখ্যা ৯৬ কোটি ৮০ লক্ষ। ৬৪ কোটি ২০ লক্ষ ভোটার ভোট দেন। তার মধ্যে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩১ কোটি ২০ লক্ষ। চব্বিশের নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি আসন পায় বিজেপি। তারা ২৪০টি আসন জেতে। কংগ্রেস পায় ৯৯টি আসন।
২০১৯ সালেও মোট সাত দফায় নির্বাচন হয়েছিল। ভোটগ্রহণ পর্ব চলেছিল ১১ এপ্রিল থেকে ১৯ মে পর্যন্ত। আর ভোটের রেজাল্ট এসেছিল ২৩ মে। ২০১৯ সালের ভোটে গোটা দেশে ভোটার ছিলেন মোট প্রায় ৯১ কোটি ২০ লাখ। তাঁদের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হয়েছিলেন ৬৭ শতাংশ ভোটার। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৩৭.৩৬ শতাংশ ভোট। আর কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছিল মাত্র ১৯.৪৯ শতাংশ ভোট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ম্যাজিকে ভর করে টানা দু’বার লোকসভা ভোটে ব্যাপক সাফল্য পায় বিজেপি। চব্বিশেও সরকার গঠন করল বিজেপি।
লোকসভার একটি পূর্ণ টার্মের কার্যকালের মেয়াদ থাকে পাঁচ বছর। সেই পাঁচ বছরের মেয়াদ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে ভোট করাতে হয়। এক্ষেত্রে কমিশনকে ভোটের তারিখ এমনভাবে স্থির করতে হয়, যাতে কোনওভাবেই সংবিধান নির্ধারিত সময়সীমাকে না ছাপিয়ে যায়। পাশাপাশি প্রার্থীরা যাতে ভোটের প্রচারের জন্য পর্যাপ্ত সময় পান, সেদিকেও নজর রাাখতে হয় এবং সাধারণভাবে নির্বাচন ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনের তারিখের ব্যবধান রাখতে হয় প্রায় ৪০-৪৫ দিন।