Medinipur Medical: সাসপেন্ড করে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা! স্যালাইন কাণ্ডে রাজ্যপালের কাছে বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি
Medinipur Medical: তাৎপর্যপূর্ণভাবে আবার এদিনই `ক্লিনচিট’ পেয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের স্যালাইন। মুম্বইয়ের ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির রিপোর্ট বলছে এতে কোনও সমস্যা খুঁজে পাওয়া যায়নি। তা নিয়েই শুরু হয়েছে নতুন চর্চা।
কলকাতা: মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা নিয়ে এবার রাজ্যপালের দ্বারস্থ সার্ভিস ডক্টর্স ফোরাম। চিকিৎসকদের সাসপেন্ড করে আসল ঘটনার মোড় ঘোরানোর চেষ্টা চলছে। এই অভিযোগ তুলে এবার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়ে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হল সার্ভিস ডক্টর্স ফোরাম। এদিনই ই-মেইলের মাধ্যমে রাজ্যপালকে এই দাবি জানায় সার্ভিস ডক্টর্স ফোরাম।
সার্ভিস ডক্টর্স ফোরামের অভিযোগ, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে মৃত প্রসূতির ময়নাতদন্তের রিপোর্টেই স্পষ্ট স্যালাইন অথবা ওষুধের বিষক্রিয়ার কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের দায় এড়াতে প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনার দায় চিকিৎসকদের ঘাড়ে চাপানো হচ্ছে।
তাৎপর্যপূর্ণভাবে আবার এদিনই `ক্লিনচিট’ পেয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের স্যালাইন। মুম্বইয়ের ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির রিপোর্ট বলছে এতে কোনও সমস্যা খুঁজে পাওয়া যায়নি। যে নমুনা কারখানা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে তাও ক্লিনচিট পেয়েইছে সঙ্গে ডিসেম্বরে রাজ্য-কেন্দ্রের যৌথ পরিদর্শনে সংগৃহীত নমুনাও ক্লিনচিট পেয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বিতর্কিত সংস্থার বিরুদ্ধে নিম্নমানের স্যালাইন সরবরাহের অভিযোগ করেছিল কর্নাটক সরকার। সংস্থার বিরুদ্ধে ডিসিজিআইয়ের দ্বারস্থ হয় কর্নাটকের স্বাস্থ্য দফতর। চলছিল চাপানউতোর। এবার বিতর্কের মধ্য়েই কলকাতা হাইকোর্টে মুম্বইয়ের ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির সেই রিপোর্ট জমা করছে স্বাস্থ্য ভবন।