আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল

পশ্চিমবঙ্গের সরকারি হাসপাতালগুলির মধ্যে অন্যতম ‘আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল।’ ১৮৮৬ সালে অর্থাৎ ব্রিটিশ আমলে তৈরি হয় এই মেডিক্যাল কলেজ। ১৯১৬ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ছিল আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ। ২০০৩ সালে এই প্রতিষ্ঠান চলে যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের’ অধীনে। এই কলেজ তৈরি করেছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক রাধাগোবিন্দ কর।

প্রথমে এই প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল ‘ক্যালকাটা স্কুল অব মেডিসিন’। পরে ১৯০৪ সালে নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘বেলগাছিয়া মেডিক্যাল কলেজ’। ১৯৪৮ সালে ড. রাধাগোবিন্দ করের নামে নামকরণ করা হয় এই প্রতিষ্ঠানের। নাম হয় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ।

বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে স্নাতক স্তর অর্থাৎ এমবিবিএস-এর পাশাপাশি স্নাতকোত্তর স্তরের পঠন-পাঠন করানো হয়। জেনারেল মেডিসিন, অ্যানাটমি, বায়োকেমিস্ট্রি, মেডিসিন, কার্ডিওলজি, অপথালমোলজি সহ চিকিৎসা বিজ্ঞানের একাধিক বিষয় পড়ানো হয় এই প্রতিষ্ঠানে।

Read More

R G Kar Case: আরজি কর মামলায় বড় টার্নিং পয়েন্ট, CBI-এ অনাস্থা, নতুন করে তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে তিলোত্তমার বাবা-মা

R G Kar Case: সিবিআই-এ অনাস্থা, নতুন করে তদন্ত চেয়ে মামলা দায়ের হল হাইকোর্টে। বৃহস্পতিবার মামলা দায়ের করলেন তিলোত্তমার বাবা-মা। 

Santanu Sen: সংগঠনে শান্তনুর প্রত্যাবর্তন, সপ্তম স্বর্গে প্রাক্তন সাংসদ

Santanu Sen: গণনার পর দেখা গেল, বিপুল ভোটে তৃণমূলপন্থী চিকিৎসকরা জয়ী হলেন। সভাপতি পদে আগামী দুই বছরের জন্য নির্বাচিত হলেন ডাক্তার সুভাষ চক্রবর্তী ও ডাক্তার চন্দন ঘোষাল। সম্পাদক পদে ফের নির্বাচিত হলেন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ ডাক্তার শান্তনু সেন।

Dhananjay Capital punishment: ধনঞ্জয়ের ফাঁসির ২০ বছর পর পুনর্বিচারের দাবি, গণস্বাক্ষর পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতিকে

Dhananjay Capital punishment: ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের ফাঁসির পর থেকেই স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করতে থাকেন, ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় নির্দোষ ছিলেন। তাঁর প্রতি অবিচার করা হয়েছে। তিলোত্তমা কাণ্ডের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের সেই দাবি এবার আন্দোলনের রূপ নিতে চলেছে। ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় মামলা পুনর্বিচার মঞ্চ গড়ে ওই মামলা পুনরায় চালু করার দাবিতে সরব হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

RG Kar: BJP-র চার-পাঁচজন প্রথম দিন থেকে সাহায্য করেছে: তিলোত্তমার বাবা

RG Kar: আজ তিলোত্তমার বাড়ির সামনে থেকে পানিহাটি নাগরিক মঞ্চর তরফে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। সেই মিছিলে উপস্থিত ছিলেন তিলোত্তমার মা এবং বাবা। তিলোত্তমার বাবা ফের অভিযোগ করেন সিবিআই-এর গাফিলতিতেই অভিযুক্তরা জামিন পেয়েছেন।

RG Kar Case: চারতলায় ঘটনা, আটতলার ঘর সিল কেন? সিবিআই তদন্তে রহস্যের গন্ধ পাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকেরা

RG Kar Case: প্রসঙ্গত, গত ৯ অগস্ট ইমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ের চারতলায় সেমিনার রুমে তিলোত্তমার দেহ উদ্ধার হয়েছিল। চারতলা ঘটনাস্থল হলে কী কারণে আটতলার ওটি কমপ্লেক্সের রুম সিল করল সিবিআই? প্রশ্ন আরজি করের সিনিয়র-জুনিয়র চিকিৎসকদের।

‘CBI-কে জবাব দিতেই হবে’, সন্দীপ জামিন পেতেই রাজপথে গর্জন বাম-কংগ্রেসের, পথে চিকিৎসকেরাও

Sandip Ghosh gets bail: ধর্মতলায় প্রতিবাদে সামিল হতে দেখা গিয়েছে চিকিৎসক সংগঠনগুলিকেও। করুণাময়ীতে প্রতিবাদ মিছিল করতে দেখা গেল SUCI কে। অন্যদিকে কলেজস্ট্রিটে বিক্ষোভ কর্মসূচি করল সিপিএমের ছাত্র সংগঠন এসএফআই-কেও।

RG Kar Protest: ‘দেহ তড়িঘড়ি করে পোড়ানো হয়নি? তিলোত্তমার কাছে জবাব দিতে হবে’, আবার কর্মবিরতির পথে হাঁটতে পারেন কিঞ্জল-অনিকেতরা

RG Kar Case: ৯০ দিন পরও দেশের সর্বোচ্চ তদন্তকারী সংস্থা কেন চার্জশিট দিতে পারল না, আর অন্যদিকে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে রাজ্য চার্জশিট পেশ করার অনুমতি কেন দিচ্ছেনা সেই প্রশ্ন তুলেছেন চিকিৎসকরা।

Sandip Ghosh: সন্দীপের আইনজীবী জোয়েব রউফের কেবল একটাই চাল! কোন সওয়াল করতেই আজ এজলাসে ঘুরে গেল খেলা?

Sandip Ghosh: শুক্রবার সিবিআই-এর সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ৯০ দিনেও সেটা পারেনি। আর এখানেই খেলা ঘুরেছে। সিবিআই-এর মন্থর গতির জন্যই 'আসল চাল'টা সওয়ালে দিয়ে দিলেন সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী জোয়েব রউফ।

Kunal Ghosh: ‘এতদিনে ফাঁসিও হয়ে যেত…’, সন্দীপ ঘোষ জামিন পেতেই কেন এমন প্রতিক্রিয়া দিলেন কুণাল?

Kunal Ghosh: কলকাতা পুলিশের তদন্তে আস্থা রেখে তিনি বললেন, "কলকাতা পুলিশের হাতে যদি আরজি কর ঘটনার তদন্তের দায়িত্বভার থাকত, তাহলে যেভাবে কুলতলি, ফরাক্কায় বিচার হয়েছে, এতদিনে এই তদন্তও শেষ হয়ে  বিচার হয়ে ফাঁসি সাজা হয়ে যেত। "

R G Kar: গল্প গেল উল্টে! CBI-এর ‘কচ্ছপ গতিতেই’ জামিন পেয়ে গেলেন ‘খরগোশ’ সন্দীপ ঘোষ?

R G Kar: সিবিআই যখন অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করেছিল, সে সময়ে অভিযোগ ছিল তিনি প্রমাণ লোপাটে সহায়তা করেছেন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে প্রয়োজনীয় যে তথ্য প্রমাণ দরকার, তা অনেকাংশেই সিবিআই জোগাড় করতে পারেনি।