Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা হাইকোর্ট ভারতের সবথেকে পুরনো হাইকোর্ট। ১৮৬২ সালের ২৬ জুন রানি ভিক্টোরিয়ার অনুমোদনে তৈরি হয় এই আদালত। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের মামলার বিচারও হয় কলকাতা হাইকোর্টে। বর্তমানে এই হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম। ‘ক্যালকাটা’ নাম বদলে ‘কলকাতা’ হয়ে গেলেও হাইকোর্টের ক্ষেত্রে এখনও ‘ক্যালকাটা’ নাম ব্যবহার করা হয়। কলকাতার এসপ্লানেডে অবস্থিত এই আদালতের ভবনটি তৈরি করেছিলেন আর্কিটেক্ট ওয়াল্টার লং বোজ্জি গ্র্যানভিল। ব্রিটিশ শাসিত ভারতে কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম প্রধান বিচারপতি ছিলেন বার্নেস পিকক। কলকাতা হাইকোর্টের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশিদিন প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করেছেন বিচারপতি শঙ্কর প্রসাদ মিত্র। পোর্ট ব্লেয়ারে কলকাতা হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ রয়েছে। ২০১৯ সালে কলকাতা হাইকোর্টের আরও একটি সার্কিট বেঞ্চ চালু হয় জলপাইগুড়িতে।

Read More

Calcutta High Court: অশান্ত মুর্শিদাবাদের জন্য কী কী নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট?

Calcutta High Court: বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি রাজা বসু চৌধুরীর স্পেশাল বেঞ্চ মুর্শিদাবাদে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়ে বলে, আইন-শৃঙ্খলা, শান্তি বজায় রাখতে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মুর্শিদাবাদে সিএপিএফ মোতায়েন করতে হবে। রাজ্যের অন্যত্র যদি অশান্তি হয়, সেখানেও বাহিনী মোতায়েন করতে হবে।

Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ হাইকোর্টের

Calcutta High Court: শুনানিতে রাজ্যের তরফে সওয়াল করতে গিয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিলে রাজ্যের অসুবিধা নেই। তবে এই মামলা রাজনৈতিক স্বার্থে বলে তিনি দাবি করেন। অন্যদিকে, শুভেন্দুর আইনজীবী সৌম্য মজুমদার বর্তমান পরিস্থিতির উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানান।

Calcutta High Court: আদালত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিলে আমাদের অসুবিধা নেই: কল্যাণ

Calcutta High Court: তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ তাঁর সওয়ালে বলেন, "আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পরিস্থিতি তৈরি হলে সেটা পুলিশের দায়িত্ব। প্যারা মিলিটারি ফোর্স নামানো হলে আমাদের কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু এখানে রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করা হচ্ছে।"

Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হবে? হাইকোর্টে আধ ঘণ্টা সময় চাইল রাজ্য

Calcutta High Court: বিচারপতি সৌমেন সেন বলেন, "রাজ্য় বেশ কিছু জায়গায় বিএসএফ চেয়েছে। তাহলে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসুক।" রাজ্যের আইনজীবী তখন বলেন, "আমাদের অন্তত আধ ঘণ্টা সময় দেওয়া হোক।"

Calcutta High Court: কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবিতে হাইকোর্টে শুভেন্দু, স্পেশাল বেঞ্চে শুনানি

Calcutta High Court: ওয়াকফ আইনের বিরোধিতায় মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন জায়গায় অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি। সরকারি বাস, সরকারি সম্পত্তিতে আগুন লাগানো হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ ৪ রাউন্ড গুলি চালায় বলে জানিয়েছেন এডিজি আইন-শৃঙ্খলা জাভেদ শামিম।

Bratya Basu Exclusive: শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে সিনেমা বানাবেন ব্রাত্য? কী বললেন শিক্ষামন্ত্রী

Bratya Basu: কলকাতা হাইকোর্টের রায়ই শেষ পর্যন্ত বহাল রেখেছে সুপ্রিমো কোর্ট। বাতিলই হয়ে গিয়েছে রাজ্যের প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি। তা নিয়েই ছাব্বিশের ভোটের আগে টগবগিয়ে ফুটছে বঙ্গ রাজনীতির আঙিনা।

Calcutta High Court: ছট পুজো হলে রেড রোডে হনুমান জয়ন্তী নয় কেন, প্রশ্ন উঠল কলকাতা হাইকোর্টে, কী বললেন প্রধান বিচারপতি

Calcutta High Court: প্রধান বিচারপতি এদিন স্পষ্ট বলেন, "ধর্মীয় বিষয়টিই এই আবেদনে প্রধান। একক বেঞ্চের বিচারপতির মনে হয়েছে, এটা প্রথম হতে চলেছে। প্রতি বছর হলে বাধা দেওয়া হত না। আমাদেরও তাই মত।"

Calcutta High Court: ‘ওই অনুষ্ঠান খিলাফত আন্দোলনের সময় থেকে চলে আসছে, শহিদ মিনারে করুন…’, হনুমান জয়ন্তীর মামলায় বললেন বিচারপতি

Hanuman Jayanti: মামলাকারীর আইনজীবী ময়ূখ মুখোপাধ্য়ায় জানান, সেনাবাহিনী অনুমতি দিয়ে দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন করেন, 'সেনার কোনও সমস্যা নেই। পুলিশের কী সমস্যা?'

Calcutta High Court: ‘ধাতুর অস্ত্র প্রদর্শন করা যাবে না’, হনুমান জয়ন্তীর মিছিলে অনুমতি দিয়েও শর্ত বেঁধে দিল হাইকোর্ট

Calcutta High Court: ১২ এপ্রিল হনুমান জয়ন্তীর মিছিলে অনুমতি দেন বিচারপতি। কলেজ স্ট্রিট হনুমান মন্দির থেকে হরি ঘোষ হনুমান মন্দির পর্যন্ত ওই মিছিল হবে। বিচারপতি নির্দেশ দেন, ওইদিন বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত হনুমান জয়ন্তীর শোভাযাত্রা করা যাবে। তবে ডিজে ব্যবহার করা যাবে না।

Calcutta High Court: রাজ্যের ভোটে কেন বাংলাদেশি প্রার্থী! কী বলল হাইকোর্ট

High Court: জনস্বার্থ মামলায় দাবি করা হয়েছে, যখন মনোনয়ন দেওয়া হয়, তখন নির্বাচন কমিশনের উচিৎ প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে সব তথ্য খতিয়ে দেখা। এতে বিদেশি নাগরিকদের চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।