অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়। দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরই তৃণমূলে সবথেকে বড় মুখ তিনি। দলের অঘোষিত ‘সেকেন্ড ম্যান’ বলে মনে করা হয় তাঁকে। বর্তমানে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ তিনি। তাঁর ‘ডায়মন্ড হারবার মডেল’ রাজ্য রাজনীতির অন্যতম চর্চিত ইস্যু। অতীতে তৃণমূল যুবর কংগ্রেসের দায়িত্ব দক্ষ হাতে সামলেছেন তিনি। ২০২৩ সালে ‘তৃণমূলে নবজোয়ার’ কর্মসূচি অভিষেকের একটি বড় সাফল্য বলেই মনে করেন দলের প্রথম সারির নেতারা। জনসংযোগের ক্ষেত্রে তাঁর ‘এক ডাকে অভিষেক’ কর্মসূচিও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে অ-বিজেপি রাজনৈতিক দলগুলি এক ছাতার তলায় এসে তৈরি করেছে ‘ইন্ডিয়া’ জোট। সেই বিরোধী জোটের সমন্বয় কমিটির অন্যতম সদস্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Read More

Bye election in West Bengal: উপনির্বাচনে তৃণমূলের ৪০ তারকা প্রচারক, আরজি কর কাণ্ডের আবহে ‘সতর্ক’ শাসকদল

Bye election in West Bengal: ১৩ নভেম্বর যে ৬টি আসনে উপনির্বাচন হবে, সেই আসনগুলি হল হাড়োয়া, নৈহাটি, মাদারিহাট, সিতাই, মেদিনীপুর এবং তালডাংরা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই ৬টি আসনের মধ্যে ৫টি জিতেছিল রাজ্যের শাসকদল। একটি জিতেছিল বিজেপি।

Firhad Hakim’s OSD: অভিষেকের নাম করে দেদার টাকা তোলার অভিযোগ, কে এই ফিরহাদের OSD কালীচরণ?

Firhad Hakim's OSD: ২০১০ সালে কলকাতা পুরনিগমের সদর দফতরে কালীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় সোশ্যাল সেক্টর বিভাগে চিফ ম্যানেজার পদে যোগ দেন। ২০১৮ সালে কলকাতা পুরনিগমের মেয়র হন ফিরহাদ হাকিম। সেই সময়ই ফিরহাদ হাকিম কালীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজের ওএসডি পদে নিয়ে আসেন।

TMC: ক্যামাক স্ট্রিটে অভিষেক-বক্সী সাক্ষাৎ, পুজোর পরই মেগা বৈঠক কালীঘাটে?

TMC: তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের পর্যবেক্ষণ দলের মধ্যে দু'টি আলাদা বৃত্ত তৈরি হয়েছে। তৃণমূলের অন্দরে কান পাতলে কখনও গোষ্ঠীকোন্দলের অভিযোগ সামনে আসছে, কখনও আবার আদি-নব্য কাঁটায় দীর্ণ সংগঠন। ওয়াকিবহাল মহলের মত, দলের শীর্ষ নেতারাও বোধহয় এখন তা উপলব্ধি করছেন এবং তাঁরা মনে করছেন দুই নয়, দলের মধ্যে একটাই বৃত্ত হওয়া প্রয়োজন।

Abhishek Banerjee greets PM Modi: ‘আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি’, মোদীকে শুভেচ্ছা অভিষেকের

Abhishek Banerjee greets PM Modi: মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ৭৪ বছরে পা দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের নেতারা তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ তথা তৃণমূলের সেনাপতি অভিষেকও এদিন এক্স হ্যান্ডলে মোদীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে পোস্ট করেন।

Abhishek Banerjee: অভিষেক-রুজিরার আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

Abhishek Banerjee at Supreme Court: ইডি-র নোটিসের প্রেক্ষিতে অভিষেক ও তাঁর স্ত্রীর বক্তব্য ছিল, যেহেতু কলকাতা তাঁদের বাসস্থান, তাই তাঁদের বক্তব্য ছিল, কলকাতাতেই তাঁদের সমন করতে হবে।

Doctors letter to Abhishek Banerjee: আরজি করে কোন্নগরের যুবকের মৃত্যু নিয়ে এবার অভিষেককে চিঠি চিকিৎসকদের, কী লিখলেন?

Doctors letter to Abhishek Banerjee: শুক্রবার হুগলির কোন্নগরের বিক্রম ভট্টাচার্য নামে এক যুবক দুর্ঘটনায় জখম হয়েছিলেন। শ্রীরামপুর ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়। অভিযোগ, সেখানে বিনা চিকিৎসায় তিন ঘণ্টা পড়েছিলেন বিক্রম।

Youth died at RG Kar: চিকিৎসা না পেয়ে আরজি করে যুবকের মৃত্যু? লড়াইয়ের পাশাপাশি পরিষেবার আর্জি অভিষেকের

Youth died at RG Kar: স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার ভোরে কোন্নগর বেঙ্গল ফাইন মোড়ের কাছে রাজীব গান্ধী রোডে একটি ডাম্পার চাপা দিয়ে চলে যায় বিক্রম ভট্টাচার্য নামে বছর বাইশের এক যুবককে। বিবেক নগর দ্বারিক জঙ্গল বাই লেনে একটি বাড়িতে মা, দিদিমাকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন ওই যুবক। গাড়ি চালাতেন। এদিন ভোরে দুর্ঘটনায় তাঁর দুটি পা-ই গুরুতর জখম হয়।

Mamata-Abhisekh: দূর হচ্ছে দূরত্ব? আরজি কর আবহে অভিষেক-মমতা বৈঠক ঘিরে জোর চর্চা

Mamata-Abhisekh: গত ২৮ অগস্ট রেড রোডে এক মঞ্চে ছিলেন মমতা-অভিষেক। লোকসভা নির্বাচনের পর থেকে বেশ কিছু বিষয়ে ক্ষুব্ধ অভিষেক। এমন খবর ছিল দলের অন্দরে। একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে দলের হারা জায়গায় ব্যাপক রদবদলের বার্তা দেন তিনি। তারপরও দূরত্ব ছিল বলে খবর।

TMC Leader: অভিষেকের নাম করে কোটি কোটি টাকার তোলাবাজি! গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

TMC Leader: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করানোর কথা বলে ব্যবসায়ীকে ডেকেছিলেন ক্যামাক স্ট্রিটের অফিসের সামনে। পরে তাঁকে বলা হয়, 'অভিষেক নেই। তাই দেখা করা যাবে না।' দু দফায় বেশ কিছু টাকাও নেওয়া হয় তাঁর কাছ থেকে।

Abhishek Banerjee: ধর্ষণ বন্ধে এনকাউন্টারের তত্ত্ব থেকে সরলেন অভিষেক? তাহলে এবার ?

Abhishek Banerjee: আরজি করের ঘটনার পর প্রথম অভিযুক্তের ফাঁসির দাবিতে সরব হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই 'এনকাউন্টার তত্ত্ব' নিয়ে এসেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, "ধর্ষণে অভিযুক্তদের এনকাউন্টারের মতো কড়া শাস্তির বিধান হওয়া উচিত।"