Bankura: আচমকাই কংক্রিটের বড় দেওয়াল ধসে চাপা পড়ে যান শান্তি গরাই নামে ওই শ্রমিক। তাঁর চিৎকার শুনে ছুটে আসেন আশপাশের মানুষ। খবর যায় দমকলে। দমকল কর্মীদের পাশাপাশি ছুটে আসে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশও।
Elephant Attack: জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় জয়পুর থানার গোঁসাইপুর গ্রামের পাশে ফুটবল মাঠে আড্ডা দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন নবীন বিশ্বাস এবং তাঁর বেশ কয়েকজন বন্ধু। হাতি দেখে সকলেই গ্রামের দিকে ছুট দেন। কিন্তু হাতির মুখের সামনে পড়ে যান নবীন।
Tigress Zeenat: জয়দীপ কুণ্ড কার্যত ওড়িশার বনদফতরের ব্যর্থতা প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। বলেন, "এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে শুধুমাত্র ওড়িশার বনদফতরের অব্যবস্থা ও অক্ষমতার পরিচয়। আজ বাঘের মতো একটা প্রাণীকে অন্য জঙ্গল থেকে উড়িয়ে এনে তাঁকে ম্যানেজ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
Tigress Zeenat: শনিবার রাতে জিনাত ছিল বাঁকুড়ার গোঁসাইডিহিতে। রাতেই জিনাতকে লক্ষ্য করে তিনটি ঘুমপাড়ানি গুলি ছোড়া হয়েছিল। কিন্তু তাতে কাবু করা যায়নি। রবিবার বিকাল ৩.৫৮ মিনিটে চতুর্থ ঘুমপাড়ানি গুলি ছোড়েন বনকর্মীরা। তাতেই বাগে আসে সে।
Bankura: বস্তুত, শনিবার প্রথম ঘুমপাড়ানি গুলি ছোড়া হয়। বেলা ৩ টেয়, রাত ১ টা ও রাত ৩ টায় অর্থাৎ মোট ৩ বার ঘুমপাড়ানি গুলি চালানো হয়। প্রথম গুলি বাঘিনির শরীর ছুঁয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয় বন দফতরের কাছে। পরের দুটি গুলি লাগে বাঘিনির শরীরে।
Tigress Zeenat: প্রথমে শনিবার বেলা ৩ টেয়, রাত ১ টা ও রাত ৩ টায় অর্থাৎ মোট ৩ বার ঘুমপাড়ানি গুলি চালানো হয়। প্রথম গুলি বাঘিনির শরীর ছুঁয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয় বন দফতরের কাছে। পরের দুটি গুলি লাগে বাঘিনির শরীরে।
Tiger Rescue: রাতের অন্ধকার নামার পর ফের শুরু হয় বাঘিনিকে বাগে আনার মরিয়া চেষ্টা। জাল দিয়ে ঘিরে রাখা জঙ্গলের চারিদিকে আগুন জ্বেলে রাতভর বাঘিনিকে পাহারা দেন বন কর্মীরা। এরপর ইনফ্রারেড থার্মাল ড্রোনের সাহায্যে বাঘিনির লোকেশান ট্র্যাক করে একের পর এক ঘুমপাড়ানি গুলি ছোড়া হয়।
Tiger Rescue: এদিনই বাঘিনি জিনাত প্রথমবারের জন্য বন দফতরের ঘেরাটোপে বন্দী হয়ে যায়। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনীর জাল দিয়ে ঘিরে রাখা এলাকার মধ্যে বন কর্মীরা জিনাতকে দেখতেও পান। ভেতরেই ছিল ট্রাঙ্কুলাইজ টিম।
Bankura: মাঝে শুধু কুমারী নদী। এই নদী পেরোলেই গোসাইডিহির জঙ্গল থেকে বাঘিনি অনায়াসে ঢুকে পড়তে পারবে বাঁকুড়ার রানিবাঁধ ও ঝিলিমিলির গভীর জঙ্গলে। যে জঙ্গলের অদূরেই রয়েছে বেলপাহাড়ি, কাঁকড়াঝোড় ও ময়ুরঝর্ণার জঙ্গল।
Bankura: জিনাত ধরতে বিগত কয়েকদিন ধরেই তুমুল চাপে রয়েছেন বন কর্মীরা। শুক্রবার সকাল থেকে রাত পর্যন্তও চেষ্টা চালিয়েছিলেন। শুক্রবার সকাল থেকেই মানবাজার দু'নম্বর ব্লকের ডাঁগরডি বিটের পাঁইসাগোড়া জঙ্গলে জাল পেতে বাঘিনীকে ঘিরে রাখে রাত পর্যন্ত। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত জাল টপকে পালায় জিনাত।
Train Line: স্থানীয় ভাবাদিঘি সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেললাইনের কাজ। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে অবশেষে সেই কাজ শুরু হয় মাস কয়েক আগে। এর মধ্যে আবার কিছুদিন আগে বাঁকুড়ার কোতুলপুর ব্লকের হেতাল গ্রামের বাসিন্দারা আন্দোলনে নেমেছিলেন।
Online Panchayat: পঞ্চায়েতের শংসাপত্র অনলাইনে দেওয়ার নির্দেশই পায়নি বাঁকুড়ার অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েত, আদৌ সুবিধা হবে নাকি বৃদ্ধি পাবে হয়রানি? আশা আশঙ্কায় সাধারণ মানুষ। চাপানউতোর চলছে নাগরিক মহলে।