Bangla NewsKolkata ED Raid In Ration Scam case in Salt Lake sector Five for Ration Scam Case
Ration Scam: ৫ বছর আগে স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন, শঙ্করের সেই ফ্ল্যাটেরই তালা ভেঙে ঢুকলেন গোয়েন্দারা
ED Raid: সল্টলেক সেক্টর ফাইভের একটি চাডার্ড অ্যাকাউন্সের অফিসে রয়েছেন গোয়েন্দারা। শুরু হয়েছে তল্লাশি। জানা যাচ্ছে, শঙ্কর আঢ্যর সঙ্গে এই চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্সি ফার্মের যোগ রয়েছে। সেই কারণেই নতুন তথ্য পেতেই তল্লাশি চলেছে।
Follow Us
কলকাতা: শহরে ইডির হানা। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, রেশন দুর্নীতি মামলায় আবারও অ্যাকশন ইডি আধিকারিকদের। চার জায়গায় এক যোগে হানা দিয়েছেন ইডি-র আধিকারিকরা। এই মুহূর্তে সল্টলেকের অফিস কমপ্লেক্সে রয়েছেন গোয়েন্দারা। তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন সিআরপিএফ জওয়ানরা।
সর্বশেষ তথ্য় উপরে
‘মারকুইস স্ট্রিট’-এ শঙ্করের আঢ্যর ফ্ল্যাটে হানা। জানা গিয়েছে, ৫ বছর আগেও সস্ত্রীক শঙ্কর আঢ্য থাকতেন এখানে। এই এলাকায় শঙ্কর আঢ্যর বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে নামডাক ছিল।
ইডি সূত্রে খবর, কলিন স্ট্রিটে অবস্থিত ‘ত্রিনয়নী ফোর এক্স প্রাইভেট লিমিটেডের’ অফিসেও হানা। এই কোম্পানির সঙ্গে যোগ রয়েছে শঙ্করের। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, এই কোম্পানির মাধ্যমেও নগদে টাকা জামা পড়েছে ভারতীয় মুদ্রায়। জানা গিয়েছে, এই অফিসটি শঙ্কর আঢ্যর ভ্রাতৃবধূ তানিয়া আঢ্য ও বাপ্পা রায়ের। তবে বাপ্পা রায়ের সঙ্গে শঙ্করের সম্পর্ক কী তা এখনও জানা যায়নি।
‘মারকুইস স্ট্রিট’-এ ইডির অপর একটি দল। ‘আসিফা’ নামে একটি গেস্ট হাউজে তল্লাশি চালাচ্ছেন তাঁরা। হাতে কাগজ নিয়ে এই গেস্ট হাউজের ভিতরে গোয়েন্দারা।
চৌরঙ্গিতে অবস্থিত শঙ্কর আঢ্যর আরও একটি অফিস। নাম ‘এসআর আঢ্য ফিনান্স প্রাইভেট লিমিটেডট’ সেখানেও তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। এই কোম্পানির ডিরেক্টর শঙ্কর ও তাঁর স্ত্রী জ্যোৎস্না আঢ্য।
জানা যাচ্ছে, বাকি আরও যে তিনটি জায়গায় গোয়েন্দারা হানা দেবেন সেটিও কোনও বাড়ি নয়, অফিস।
সল্টলেক সেক্টর ফাইভের আরএস মোড়ে সিটকো গ্লোবাল টাওয়ারের বারো তলায় সিএএসকেবি চ্যাটার্ড অ্যাকাউন্টের অফিস রয়েছে। সেখানেই হানা। জানা গিয়েছে, এই সংস্থা খালি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নয়। ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজার, ট্যাক্স অ্যাডভাইজার, এবং কোম্পানি তৈরি করতে পরামর্শ দেয়। কোম্পানির অন্যতম মালিক সুনীল ভার্মা এবং অরবিন্দ সিংহ। ভারতের বিভিন্ন শহরে এই সংস্থার শাখা আছে। দিল্লি, রাঁচি ব্যাঙ্গালোরে। এই রাজ্যের খড়গপুর , জঙ্গিপুরে শাখা আছে।
তল্লাশির পাশাপাশি সংস্থার মালিক এবং কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
সল্টলেক সেক্টর ফাইভের একটি চাডার্ড অ্যাকাউন্সের অফিসে রয়েছেন গোয়েন্দারা। শুরু হয়েছে তল্লাশি। জানা যাচ্ছে, শঙ্কর আঢ্যর সঙ্গে এই চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্সি ফার্মের যোগ রয়েছে। সেই কারণেই নতুন তথ্য পেতেই তল্লাশি চলেছে।
কলকাতা: শহরে ইডির হানা। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, রেশন দুর্নীতি মামলায় আবারও অ্যাকশন ইডি আধিকারিকদের। চার জায়গায় এক যোগে হানা দিয়েছেন ইডি-র আধিকারিকরা। এই মুহূর্তে সল্টলেকের অফিস কমপ্লেক্সে রয়েছেন গোয়েন্দারা। তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন সিআরপিএফ জওয়ানরা।
সর্বশেষ তথ্য় উপরে
‘মারকুইস স্ট্রিট’-এ শঙ্করের আঢ্যর ফ্ল্যাটে হানা। জানা গিয়েছে, ৫ বছর আগেও সস্ত্রীক শঙ্কর আঢ্য থাকতেন এখানে। এই এলাকায় শঙ্কর আঢ্যর বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে নামডাক ছিল।
ইডি সূত্রে খবর, কলিন স্ট্রিটে অবস্থিত ‘ত্রিনয়নী ফোর এক্স প্রাইভেট লিমিটেডের’ অফিসেও হানা। এই কোম্পানির সঙ্গে যোগ রয়েছে শঙ্করের। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, এই কোম্পানির মাধ্যমেও নগদে টাকা জামা পড়েছে ভারতীয় মুদ্রায়। জানা গিয়েছে, এই অফিসটি শঙ্কর আঢ্যর ভ্রাতৃবধূ তানিয়া আঢ্য ও বাপ্পা রায়ের। তবে বাপ্পা রায়ের সঙ্গে শঙ্করের সম্পর্ক কী তা এখনও জানা যায়নি।
‘মারকুইস স্ট্রিট’-এ ইডির অপর একটি দল। ‘আসিফা’ নামে একটি গেস্ট হাউজে তল্লাশি চালাচ্ছেন তাঁরা। হাতে কাগজ নিয়ে এই গেস্ট হাউজের ভিতরে গোয়েন্দারা।
চৌরঙ্গিতে অবস্থিত শঙ্কর আঢ্যর আরও একটি অফিস। নাম ‘এসআর আঢ্য ফিনান্স প্রাইভেট লিমিটেডট’ সেখানেও তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। এই কোম্পানির ডিরেক্টর শঙ্কর ও তাঁর স্ত্রী জ্যোৎস্না আঢ্য।
জানা যাচ্ছে, বাকি আরও যে তিনটি জায়গায় গোয়েন্দারা হানা দেবেন সেটিও কোনও বাড়ি নয়, অফিস।
সল্টলেক সেক্টর ফাইভের আরএস মোড়ে সিটকো গ্লোবাল টাওয়ারের বারো তলায় সিএএসকেবি চ্যাটার্ড অ্যাকাউন্টের অফিস রয়েছে। সেখানেই হানা। জানা গিয়েছে, এই সংস্থা খালি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নয়। ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজার, ট্যাক্স অ্যাডভাইজার, এবং কোম্পানি তৈরি করতে পরামর্শ দেয়। কোম্পানির অন্যতম মালিক সুনীল ভার্মা এবং অরবিন্দ সিংহ। ভারতের বিভিন্ন শহরে এই সংস্থার শাখা আছে। দিল্লি, রাঁচি ব্যাঙ্গালোরে। এই রাজ্যের খড়গপুর , জঙ্গিপুরে শাখা আছে।
তল্লাশির পাশাপাশি সংস্থার মালিক এবং কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
সল্টলেক সেক্টর ফাইভের একটি চাডার্ড অ্যাকাউন্সের অফিসে রয়েছেন গোয়েন্দারা। শুরু হয়েছে তল্লাশি। জানা যাচ্ছে, শঙ্কর আঢ্যর সঙ্গে এই চাটার্ড অ্যাকাউন্টেন্সি ফার্মের যোগ রয়েছে। সেই কারণেই নতুন তথ্য পেতেই তল্লাশি চলেছে।